শিরোনাম:
ঢাকা, রবিবার, ৪ মে ২০২৫, ২০ বৈশাখ ১৪৩২

Daily Pokkhokal
শনিবার, ৩ মে ২০২৫
প্রথম পাতা » জেলার খবর » মেঘনায় মিলছেনা ইলিশ দুশ্চিন্তায় আড়তদার জেলে
প্রথম পাতা » জেলার খবর » মেঘনায় মিলছেনা ইলিশ দুশ্চিন্তায় আড়তদার জেলে
১৭ বার পঠিত
শনিবার, ৩ মে ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মেঘনায় মিলছেনা ইলিশ দুশ্চিন্তায় আড়তদার জেলে

---


লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধিঃ

লক্ষ্মীপুর রায়পুর, কমল, নগর, রামগতি মেঘনা নদীতে মিলছেনা ইলিশ দুশ্চিন্তায় আরোদদার ও জেলারা,২ মাসের নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে মাছ ধরতে নেমেছে জেলেরা একরাশ স্বপ্ন জালের প্রতিটি ছিদ্রে ছিদ্রে  গেঁথে ছিলো স্বপ্ন, দীর্ঘ ২ মাস সময় প্রতিক্ষার শেষে নদীতে নামলে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ মিলছেনা জালে।এতে করে হতাশায় ভুগছে জেলে ও আড়ৎদারেরা। লক্ষ্মীপুর এর চার উপজেলায় ঘিরে আছে মেঘনা নদী, ৪ উপজেলায় একই দুর্ভাগ্য জেলে ও আড়ৎদারদের। গত বুধবার রাত ১২ টর পর থেকে নিষেধাজ্ঞা শেষে নদীতে নামে চার উপজেলার  ৫২ হাজার জেলে।চারদিন   থেকে  ৯ ঘন্টা করে নদীতে বিচরণ করে ও কাঙ্খিত ইলিশের দেখা  পায়নি। তবে কিছু শান্তনা পেয়েছে জেলেরা, পোয়া মাছ, শিলন, ভেলে, চেঁওয়া,ছোট চিংড়ি,  সহ বিভিন্ন প্রজাতির মাছ পেয়েছে,শুক্রবার দুপুর থেকে রাত পয্যন্ত  রায়পুরের উওর দক্ষিণ চর বংশি ইউনিয়নের  হাজি মারা, আলতাফ মাস্টার ঘাট, কমল নগর  এবং রামগতি  মজুচৌধুরি ঘাট এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে জেলেদের কর্মচাঞ্চল্যতা। কেউ মাছ ধরার জন্য নদীতে যাচ্ছেন, কেউ জ্বাল ঠিক ঠাক করছেন।কেউ ধরে আনা মাছ আড়তে ডাকে বিক্রি করছেন।হাজি মারা জেলে সর্দার মাইন উদ্দিন মাঝি জানান শুক্রবার ভোর রাতে মাছ ধরা শেষে ঘাটে এসেছি।পেয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ,  প্রায় ৬ জনের মাছ ধরার টিম কাজ করেছেন।এসব মাছ বিক্রি করে ছেন ৭২০০/ টাকা।একই এলাকার জেলে আবদুল মাঝি পেয়েছেন  ৮ কেজি ওজনের একটি বড় পাঙ্গাশ সহ মাছ বিক্রি করেছেন ১২ ০০০/ টাকা।  অনেক জেলে আবার হতাসা কন্ঠে সংবাদদাতা  মো:  হোসেন চৌধুরী কে বলেন। যে পরিমানে মাছ পাওয়ার কথা সে পরিমানের মাছ মিলছে না। অনেক আড়ৎদার হতাস চিন্তায় জানান আমরা ইলিশ এর আশায় দাদন দিয়ে জেলেদের নদীতে নামিয়েছি কিন্তু দুখের বিষয় হলো মাছ সে পরিমানের না আসাতে আমরা লোকসানের হিসেবটা কোষতে হচ্ছে। আমাদের এখানে আড়ৎদার জেলে বেশির ভাগ লোকই বিভিন্ন এনজিও সংস্থার থেকে লোন কিস্তির উপর নিয়ে ব্যাবসার জন্য নামছি। আয় হোক বা না হোক প্রতি সাপ্তাহে কিস্তির টাকা পরিশোধ করা বাধ্যতামুলক।পরিশেষে  একরাশ হতাসার গল্প শুনে ভররাক্রান্ত চিত্তে পিরলাম শহরে।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)