শিরোনাম:
ঢাকা, শনিবার, ১০ মে ২০২৫, ২৬ বৈশাখ ১৪৩২

Daily Pokkhokal
বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০১৬
প্রথম পাতা » বিনোদন | বিশ্ব সংবাদ » শ্বশুর অমিতাভ ও পুত্রবধূ ঐশ্বরিয়ার গোমর ফাঁস!
প্রথম পাতা » বিনোদন | বিশ্ব সংবাদ » শ্বশুর অমিতাভ ও পুত্রবধূ ঐশ্বরিয়ার গোমর ফাঁস!
৩৪৯ বার পঠিত
বুধবার, ৬ এপ্রিল ২০১৬
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

শ্বশুর অমিতাভ ও পুত্রবধূ ঐশ্বরিয়ার গোমর ফাঁস!

---
ডেস্ক : পৃথিবীর ইতিহাসে এবারই প্রথম সব থেকে বড় কালো টাকার মালিকদের তথ্য ফাঁস হয়েছে। যা নিয়ে পুরো পৃথিবীজুড়েই চলছে তোলপাড়। বিশ্বের বহু নামী দামী ব্যক্তিদের নাম উঠে এসেছে এই তথ্যে। যা রীতিমতো তাক লাগানোর মতোই তথ্য।

প্রকাশিত তালিকায় বিশ্বের রাজনৈতিক থেকে শুরু করে খেলোয়াড় ও অভিনেতা অভিনেত্রীরাও রয়েছে। রয়েছে আন্ডার ওয়ার্ল্ডের কর্তা ব্যক্তিরাও। এ তথ্যে রয়েছেন, জি জিংপিং, নওয়াজ শরিফ, লিওনেল মেসি।

এছাড়া এই তালিকায় ৫০০ ভারতীয়ের নামও রয়েছে। মুম্বইয়ের এক গ্যাংস্টারের নাম রয়েছে বলেও সূত্রের খবর। মোট ১১ মিলিয়ন পেপার প্রকাশ্যে আনা হয়েছে। পানামার এই ল ফার্ম ‘মোজাক ফনসেকা’তে এদের হিসেব বহির্ভূত আর্থিক
লেনদেনের তথ্য পাওয়া গিয়েছে।

‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’ -এর সহযোগিতায় ফাঁস হয়েছে এই তথ্য। ভারতের সিনেমা ও খেলার জগত ছাড়াও প্রায় ১৪০ জন রাজনৈতিক নেতা নাম রয়েছে এই তালিকায়। গত আট মাস ধরে ৩৬,০০০ ফাইল খতিয়ে দেখে এই তদন্ত হয়েছে। ৫০০ ভারতীয়ের মধ্যে ৩০০ জনের ঠিকানা খতিয়ে দেখা হয়েছে বলেও উল্লেখ করেছে ‘ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস’।

২০০৩ পর্যন্ত বিদেশে টাকা জমা রাখার অনুমতি ছিল না ভারতীয়দের। ২০০৪-এ সেই সুযোগ তৈরি হয়, কিন্তু এক নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকার জন্য। দেশের প্রধান হিসেবে নাম রয়েছে চিনের প্রেসিডেন্ট জি জিংপিং, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ও সৌদি রাজার নাম রয়েছে। লিওনেল মেসি তাঁর বাবার সঙ্গে একটি কোম্পানির মালিকানায় রয়েছেন যার কোনও অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি।

২০০৫-এ অ্যামিক পার্টনারস লিমিটেডের ডিরেক্টর হিসেবে নাম রেজিস্ট্রার কেন ঐশ্বরিয়া রাই, তার বাবা রামন রাই, মা বৃন্দা রাই ও ভাই আদিত্য রাই। পরে ২০০৮ এ সংস্থাটি অস্তিত্ব হারানোর সময় তাদের স্টেটাস পরিবর্তিত হয়ে শেয়ার হোল্ডার হয়ে যায়।

চারটি শিপিং ফার্মের মালিক হিসেবে নাম ছিল অমিতাভ বচ্চনের। এই সংস্থারগুলির পুঁজি ছিল ৫,০০০-৫০,০০০ ডলার। কিন্তু সেখান থেকে কয়েক মিলিয়ন ডলারের জাহাজ বিক্রির হিসেব দেখানো হয়েছে।

এছাড়াও রয়েছে ডিএলএফ কর্তা কে পি সিং, গৌতম আদানির ভাই বিনোদ আদানি, পশ্চিমবঙ্গের পুলিশ অফিসার শিশির বাজোরিয়ার।



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)