শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১

Daily Pokkhokal
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০
প্রথম পাতা » তথ্য-প্রযুক্তি | বিশ্ব সংবাদ | ব্রেকিং নিউজ » মহাকাশ দখলের পথে ইরান
প্রথম পাতা » তথ্য-প্রযুক্তি | বিশ্ব সংবাদ | ব্রেকিং নিউজ » মহাকাশ দখলের পথে ইরান
৭১২ বার পঠিত
রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মহাকাশ দখলের পথে ইরান

------

পক্ষকাল ডেস্ক সংবাদ-

চরম সংঘাতের রাস্তায় আমেরিকা এবং ইরান। উত্তেজনার মধ্যেই এবার মহাকাশ দখলের পথে তেহরান। জানা গিয়েছে, খুব শীঘ্রই একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি অত্যাধুনিক স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠাতে চলেছে তেহরান। অত্যাধুনিক এই কৃত্রিম স্যাটেলাইটের নাম দেওয়া হয়েছে ‘জাফার’। ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরানের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই উপগ্রহ তৈরি করা হয়েছে। ইরানের মহাকাশ সংস্থা আইএসএ এমনটাই তথ্য জানিয়েছে।

সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ইরানি বিজ্ঞানীদের দেড় বছরের প্রচেষ্টায় স্যাটেলাইটটি উৎক্ষেপণের জন্য পূর্ণ প্রস্তুত করা হয়েছে। ৯০ কেজি ওজনের এই কৃত্রিম উপগ্রহে রয়েছে চারটি কালার ক্যামেরা। এসব ক্যামেরা ভূপৃষ্ঠের ছবি ধারণ করে তা ভুপৃষ্টে থাকা কন্ট্রোলরুমে পাঠাবে। গত বছর জানুয়ারিতে ইরানের তৈরি পায়াম স্যাটেলাইটের উৎক্ষেপণ করা হয়। কিন্তু প্রযুক্তিগত বেশ কিছু সমস্যা থাকায় সেই মিশন ইরানের কাছে ব্যর্থ হয়। শেষ পর্যায়ে স্যাটেলাইটটি কক্ষপথে পৌঁছতে পারেনি। ফের একবার মহাকাশ দখলের ছক কষছে ইসলামি প্রজাতন্ত্র। নতুন জাফার স্যাটেলাইটটি আকার ও ওজনের দিক থেকে পায়াম স্যাটেলাইটের মতো হলেও এতে নতুন কিছু বৈশিষ্ট্য যুক্ত করা হয়েছে। জাফার স্যাটেলাইটের ইমেজ রেজ্যুলেশন হচ্ছে ৮০ মিটার। ইরান ২০০৯ সালে প্রথম উমিদ বা আশা নামের কৃত্রিম উপগ্রহ মহাকাশে পাঠায়। ইরানি বিজ্ঞানীরা নিজেরাই এটি তৈরি করেন। একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করা হয়েছে স্যাটেলাইটটি। এরপর ২০১০ সালে মানুষ যেতে পারে এমন মহাকাশযান মহাকাশে পাঠায় তেহরান। এই মহাকাশযান পাঠানোর জন্য কাভেশগার বা অভিযাত্রী-৩ নামের রকেট ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া, ২০১৫ সালে ফজর বা উষা নামে কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠিয়েছে ইরান। এটি উঁচুমানের ছবি তুলে তা পৃথিবীতে পাঠাচ্ছে।



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)