আন্তর্জাতিক সংবাদ: তারিখ:১৯ জুন ২০২৫ সূত্র: টেলিগ্রাফ রয়টার্স
সতর্কতা ব্রিটিশ নেতাদের
ব্রিটেন ও ইউরোপের শীর্ষস্থানীয় কূটনীতিকরা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন: যদি তিনি ইরানের বিরুদ্ধে কোন সামরিক অভিযান চালান, তাহলে ইসলামিক প্রজাতন্ত্রের হাতে বন্দী থাকা পশ্চিমা নাগরিকদের নিরাপত্তা বিপন্ন হয়ে যেতে পারে [।
পরিস্থিতির পটভূমি
ট্রাম্প ইতিমধ্যেই *ইরানে বোমা হামলার প্রাথমিক পরিকল্পনা* অনুমোদন করেছেন, কিন্তু পদক্ষেপ সব এখনও চূড়ান্ত হয়নি [1] ।
- রাজনৈতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইস্যুতে পশ্চিমা নাগরিকরা মাত্র এক ধরনের বিপদের মুখে ধারাবাহিক সন্ত্রাসী প্রতিশোধ বা আটকীর ঝুঁকি ।
ব্যাখ্যামূলক প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যদি ট্রাম্প conditionless surrenderচাপ প্রয়োগের মাধ্যমে ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করেন, তবে তা যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের স্বার্থেও বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে ।
আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া
ইউরোপীয় নেতারা - যেমন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি - চাপ দিচ্ছেন ট্রাম্পকে নাৎসি তীব্র হুমকি দিয়ে পরিস্থিতি উত্তেজিত না করার জন্য ।
কূটনৈতিক সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, ব্রিটেন ও ইউরোপের সতর্কতা ট্রাম্পের পরিকল্পনাকে আইনি ও মানবিক ঝুঁকিতে পরিণত করেছে ।
বিশ্শ্র কারাগারের নাগরিক বাধ্য হবে যাতে আলোচনায় ফিরতে- বন্দী মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে এটাই বড় উদ্বেগ।সাইড-ইফেক্ট ভয়ঙ্কর- ট্রাম্পের হস্তক্ষেপ সামরিক ও কূটনীতিতে একটি বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে।
ব্রিটেনের বার্তা এই ইঙ্গিত দেয় বহুপাক্ষিক সিদ্ধান্ত না নিয়ে একদিকে একদিকে হামলা করার ঝুঁকিতে বিশ্ব এখন নতুন দৃষ্টিকোণ গঠন করছে।
যদি যুক্তরাষ্ট্র ইরানি লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালায়*, তাহলে শুধুমাত্র মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতই নয়, বরং পশ্চিমা নাগরিকদের নিরাপত্তা, বৈশ্বিক সন্ত্রাস বৃদ্ধি ও সুসংহত আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়াও ওই ঝুঁকির মুখে ঢেকে যাবে।
বাস্তব সময় এখন একটি *নিরাপদ, দায়িত্বপূর্ণ এবং আন্তর্জাতিক ঐক্যের আহ্বান।