শিরোনাম:
ঢাকা, বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২

Daily Pokkhokal
বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৯
প্রথম পাতা » রাজনীতি » মির্জা মোর্শেদ মিলন মহানগর দক্ষিনের সাঃসম্পাদক পদের সাহসি নির্লোভি প্রাথী
প্রথম পাতা » রাজনীতি » মির্জা মোর্শেদ মিলন মহানগর দক্ষিনের সাঃসম্পাদক পদের সাহসি নির্লোভি প্রাথী
৬৮২ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ৭ নভেম্বর ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

মির্জা মোর্শেদ মিলন মহানগর দক্ষিনের সাঃসম্পাদক পদের সাহসি নির্লোভি প্রাথী

---
পক্ষকাল -আপনি কি প্রথম যখন স্বেচ্ছাসেবকলীগ গঠন হয় তখন থেকে কি স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাথে জড়িত হয়েছেন

মির্জা মোর্শেদ মিলন-র না তার কিছুদিন পর থেকে। আমি ছাত্র  রাজনীতির সাথে জড়িত হয়েছি আগে পরে ছাত্র লীগ থেকে বিদায় নিয়ে আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম ভাইয়ের হাত ধরে স্বেচ্ছাসেবকলীগ করতে আসি। তখন আমাদের অবিভক্ত ঢাকা মহানগর সেচ্ছাসেবক লীগের দায়িত্বে ছিল মতিউর রহমান মতিভাই  সাবেক ছাত্র নেতা আমি সেই কমিটির সদস্য হিসেবে দীর্ঘদিন কাজ করি ।পরবর্তী সময় স্বেচ্ছাসেবক লীগের ঢাকা মহানগরের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় সেখানে আমি প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হই ।কারণ আমি বিএনপি-জামাতের বিরুদ্ধে রাজপথে লড়াই সংগ্রাম করেছিলাম। আমাকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ মহানগর দক্ষিণ এর প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব বাহাউদ্দিন নাসিম এবং পঙ্কজ দেবনাথ যেই কমিটি ছিল যখন প্রথম কমিটি তৈরি করেন সেই কমিটির কথায় বুঝাচ্ছি। সেই কমিটির মধ্যে দিয়ে মহানগর দক্ষিণের সদস্য
নির্বাচিত হই । পরবর্তিতে পূর্ণাঙ্গরূপে কাওসার মোল্লা এবং পঙ্কজ দেবনাথ কমিটি তৈরি করে দ্বিতীয় সম্মেলন বা কাউন্সিল এর মধ্যে দিয়ে। কাউছার মল্লা-পংকজ দেবনাথ কমিটির আগে ই আমাদের মহানগরের কমিটি গঠন হয়েছিল।
পক্ষকাল -আপনিতো ছাত্র রাজনীতি থেকে স্বেচ্ছাসেবকলীগের এসেছেন ছাত্রলীগের আপনি কোন কোন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন কবে আপনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট হয়েছেন
মির্জা মোর্শেদ মিলন–ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই আমি ছোটবেলা বড় হয়েছি ,আমি স্কুল জীবন থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে জড়িত এবং নীলক্ষেত আবাসিক এলাকায় আমার বেড়ে উঠা । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নীলক্ষেত আবাসিক এলাকায় আমি 56 নং ওয়ার্ড ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলাম এরশাদ বিরোধী আন্দোলনের সময় । থানা ছাত্রলীগ এবং কলেজ জীবনে আমি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার ছাত্রলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক হিসাবে সম্মেলনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়েছিলাম।সেই সময় আলিয়া মাদ্রাসা ছিল শিবির জামাতের আখড়া । বিএনপি’র সাথে অনেক যুদ্ধ করে ছাত্রলীগ কে প্রতিষ্ঠা করি ।

সেই কেদ্রিয় ছাত্রলীগের কমিটির নেতা কারা ছিলেন? ছাত্রলীগ করার জন্য আপনি কার অনুপ্রেরণায় ছাত্রলীগে যোগ দিয়েছিলেন,

মির্জা মোর্শেদ মিলন–আসলে ছাত্রলীগ করার অনুপ্রেরণা আমার পারিবারিকভাবেই কারণ আমার আব্বা সাবেক ছাত্রনেতা ছিলেন, শেখ বোরহান উদ্দিন কলেজ ছাত্র সংসদের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক ছিলেন আব্বা এবং ঢাকা সিটি ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন আমার আব্বা। আমাদের পুরো পরিবার আমার দাদা সেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর সময় যখন উনি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র ছিলেন ,আমার দাদার সাথে বঙ্গবন্ধুর পরিচয় ছিল দাদা চতুর্থ শ্রেণীর আন্দোলনর নেতা হিসাবে বেতন-ভাতা নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারীরা তখন আন্দোলন করেছিলেন। আমার দাদা আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মি ছিলেন। আমি ছোট বেলা থেকেই সাহসী স্কুল জীবনেই থানা কমিটির বড় ভাইয়েরা আমার ভিতরে নেতৃত্ব দেওয়ার গুণাবলী পেয়েছিল বলেই আমাকে ছাত্রলীগ বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার সাধারণ সম্পাদক বানিইয়েছিল। পরবর্তীতে কলেজ জীবনে আলিয়া মাদ্রাসা কমিটির সম্পাদক পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনে বঙ্গবন্ধু আবাসিক হলের সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হই ।
আমি স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় জননেতা বাহাউদ্দিন নাসিমের ভাইয়ের হাত ধরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ করা শুরু করি । দীর্ঘ ২৯বছর আওয়ামী রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে জড়িত রাজপথে আপনারা সাংবাদিকরা অনেকে আমাকে চিনেন দেখেছেন প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছিলাম বিশেষ করে খালেদা-নিজামীর জোট সরকারের সময় রাজপথে ছিলাম এবং এক-এগারোতে ছিলাম ।বঙ্গবন্ধু কন্যাকে যখন গ্রেপ্তার করা হয় সেই সময়কালেও ছিলাম

২০০১ থেকে 200৬ পর্যন্ত সেই আন্দোলনে আপনি সক্রিয়ভাবে ভূমিকা পালন করেছিলেন আমার একটি বিশেষ প্রশ্ন আওয়ামী লীগের সবচেয়ে দুঃসময় কাল আপনি কিভাবে দেখেছেন
মির্জা মোর্শেদ মিলন-১৯৭৫ এর পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর থেকেই আওয়ামী লীগের উপর নেতাকর্মীদের উপর বিভিন্নভাবে স্টিমরোলার চালানো হয়েছে, আওয়ামী লীগের হাজার-হাজার নেতাকর্মীরা ঘর বাড়িতে থাকতে পারে নাই ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারে নাই বঙ্গবন্ধু কে ভালবেসে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় আওয়ামীলীগ বেঁচে আছে এখনো সাধারণ মানুষের কাছে এবং বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা এরশাদ বিরোধী আন্দোলন করেছি। স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী পরবর্তীতে খালেদা জিয়া ক্ষমতায় আসলো এরশাদের সময়ে পচাত্তরের পর থেকে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা যেভাবে কষ্টে ৯১ থেকে ৯৬ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কষ্টে দিন কাটিয়েছে ,আবার ২০০১ এর পরে যখন বিএনপি ক্ষমতায় আসলো তখন আবার নির্যাতনের প্রতিবাদে ভোটের অধিকার ভাতের অধিকার জন্য জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা রাস্তায় ছিলাম রাজপথে ছিলাম পুলিশের টিয়ার গ্যাসখেয়ে মাঠে ছিলাম ।স্বপ্ন ছিল ছোট বেলা থেকেই বঙ্গবন্ধু কন্যাকে প্রধান মন্ত্রী বানাবো বাংলাদেশের, বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার করব। ।যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করার জন্য যখন ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি গঠন  করা হয় আমি কমিটির সদস্য ছিলাম। একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির সদস্য হিসাবে মহানগরের ঘাতক-দালালদের বিচারের দাবিতে অনেক সংগ্রাম করি ।দল ক্ষমতায় আসার পরে সে বিচার শুরু হয় শাস্তিও হয় , দেশে বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার হয়েছে একাত্তরের খুনীদের বিচার হয়েছে এতে শান্তি পেয়েছি ।

পক্ষকাল ০

এখন দেশে আপনাদের দলে সুদ্ধি অভিযান চলছে দুর্নিতি বিরোধী ও আপনি কি ভাবে দেখছেন

মির্জা মোর্শেদ মিলন–এই চলমান অভিযান কে আমি অবশ্যই সাধু বাদ জানাই

শেখ হাসিনার নেত্রিতে শুরু হয়েছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ,
প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশেষ করে শেখ হাসিনা আপা ১/১১ সরকার গ্রেপ্তার করার পর মিছিল করার লোক পাই নাই বড় বড় নেতারা মাঠে চাকর-বাকরের মত কাজ করেছি নেত্রির মুক্তি জন্য । আমি কোন ভয় পাইনা নিজের ব্যবসা করি বাপের টাকা দিয়ে ।আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলেও আমি ছোট ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক নিয়মে করার চেষ্টা করেছি সফল হতে পারিনি।এই অভিযানের ভিতর দিয়ে পরিস্কার হয়ে গিয়েছে নিবেদিত রাজপথের দুর্দিনের কর্মিরা এত দিনকোন ঠাসা ছিল তারা লুতপাতকরেনি ।আমি বিশ্বাস নেত্রি সঠিক কাজ টি করছেন দল কে বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য।

এবারের সম্মেলনে মহানগরসহ কেন্দ্রীয় কমিটিতে ত্যাগীদের মূল্যায়ন করা হবে এমন আশায় যারা রাজপথ কাঁপিয়েছে যারা দুর্দিন দেখেছেন সংকট মোকাবেলা করেছে রাজপথে থেকে জেল-জুলুম খেটেছে সেই নেতাকর্মীদের মূল্যায়নের পদ্ধতি বা নীতিমালা কি আপনি কি এ সম্পর্কে কিছু জানেন।

২০০১ -৭-৮ পর্যন্ত আমরা যে আন্দোলনে করেছি এটা ছিল মূলত মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বিপক্ষের যুদ্ধ ।বঙ্গবন্ধু সপরিবারে শহীদ হওয়ার পরে পাকিস্তানি পন্থিরা দেশে একটা দানবের শাসনে পরিণত করেছিল।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আসার পরে সংগঠিত করে এবং মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির উত্থানে বিরাট ভুমিকা রাখেন ।নেত্রীকে ২২/২৩ বার বিভিন্ন জায়গা হত্যার চেষ্টা করছে ঘাতকরা। বিশেষ করে্র ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগকে নেতা শুন্য করার জন্য ম্যাসাকার অবস্থা করেছিল গুলিস্তান পার্টি অফিসের সামনে সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশ ্দিন ।তারেক জিয়া বাহিনী মূলত পাকিস্তানি এজেন্ট মুক্তিযুদ্ধবিরোধী শক্তি৭৫ এবং ২১ আগস্টের খুনিরা এক সুত্রে গাথা ।
পরবর্তীতে যখন আমরা জননেত্রী শেখ হাসিনা ২০০৬ জামাত বি এন পি  ভোটের অধিকার ভাতের অধিকার হরণ করে তারা ক্ষমতায় থাকার চেষ্টা করেছিল আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা রাজপথে আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য সেখানে  প্রহসনের নির্বাচন জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে দেশে ।

এরপর আবার ওয়ান-ইলেভেন চলে আসলো সেই দুঃসময়ে শুধু শেখ হাসিনাকে বঙ্গবন্ধু কন্যাকে হত্যা করার জন্য জেলখানায় খাদ্য প্রয়োগের ঘটনা শুনেছি আমরা তাকে হত্যার ষড়যন্ত্র হয়েছিল সেখান থেকে আল্লাহ তাকে বাঁচিয়েছেন এবং সেই একাগ্রতা মুক্তির আন্দোলনে যেদিন থেকে গ্রেপ্তার করেছিল সেই ধানমন্ডির ৫ নাম্বারের সেই বাড়ি থেকে ।আমরা ভোর থেকে গুলিস্তান পাগলামি এবং এলাকায় এলাকায় যাওয়ার চেষ্টা করেছি পুলিশের বাধায় যেতে পারে আবার ফিরে আসছি তৃণমূলের নেতাকর্মীরা নিয়ে গুলিস্তান এলাকা অবস্থান করি দেশের জরুরি অবস্থা সেখান থেকে আমাদের সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বাহাউদ্দিন নাসিম ভাইয়ের নির্দেশে আমরা বিভিন্ন জায়গায় দেবাশীষ বিশ্বাসকে নিয়ে সভাপতি মহানগরের আমরা আমি বিশেষ করে বিভিন্ন জায়গায় হঠাৎ হঠাৎ করে মিছিল বের করি শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে এবং প্রথম শেখ হাসিনাকে হত্যা গ্রেফতারের প্রতিবাদে স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতার মুক্তির দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাসহ ধানমন্ডি ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন রাস্তায় পলাশী বিভিন্ন জায়গায় দেশে জরুরি অবস্থা অবস্থা পার্টি অফিসের আশেপাশের ইয়ামেনি মার্কেট এখানে ছিল তখন ঘুরেফিরে আড্ডা এবং নেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে খুব কম নেতাকর্মীরাই সেদিন মাঠে ছিল একমাত্র আমরা তৃণমূলের বিভিন্ন জায়গা ঢাকা শহরের দলকে ভালোবেসে মুক্তিযুদ্ধের শক্তি কে ভালবেসে বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে দেশরত্ন শেখ হাসিনাকে ভালবেসে সেদিন মিছিল-মিটিং করেছিলাম এবং আমাদেরকে মূল্যায়ন করবেন এবং আমাদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বাহাউদ্দিন নাসিম বলেছেন তাদের মূল্যায়ন করবেন আমাদের অভিভাবক  তৃণমূলের নেতাকর্মীরা নেতৃত্বে আসবে যারা সাহসী যারা নেত্রীর মুক্তির আন্দোলনে ছিল দলের বিপদে ছিল আন্দোলন আপোষহীনভাবে রাজপথের সাহসের সাথে ছিলা আমরা তাদের মধ্যে থেকে নেতা নির্বাচন করবেন এটাই আশা করি ।ইনশাআল্লাহ,

পক্ষকাল–কেন্দ্রীয় সম্মেলন ১৬ তারিখ এবং দুই মহানগরের সম্মেলন যথাক্রমে১২ও ১৩  তারিখে আপনি কি বিশেষ কোন পদের জন্য পদপ্রার্থী হয়েছেন -

মির্জা মোর্শেদ মিলন- নেতাকর্মীদের অনুরোধে আত্মীয়-স্বজন শুভাকাঙ্ক্ষীরা এবং দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের রাজনীতির  সাথে সেচ্ছাসেবক লীগের সাথে জড়িত প্রায় ১০ বছর। প্রচার সম্পাদক ।দক্ষিণের স্বেচ্ছাসেবক লীগের সম্মেলনে সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসাবে। আমি আপনাদের সকলের দোয়া চাই দেশবাসীর দোয়া চাই এবং নবীন-প্রবীণ কমিটির প্রতি যারা ই আসবে সবাই যোগ্য ।আমরা যারা আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ আছেন এবং আমাদের সংগঠনের অভিবাবক জননেত্রি শেখ হাসিনার সিদ্ধান্ত নিবেন আমাদের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি কৃষিবিদ বাহাউদ্দিন নাসিম ভাই সহ সিনিয়র নেতা আমাদের বিষয়ে সব কিছু জানেন।  সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী হিসাবে আমি সহ সবাই এখানে যোগ্য বলে মনে করি ।আমিও দীর্ঘদিন রাজনীতি করি আমাকে যদি এই পদে দেওয়া হয় আমি ঢাকা সিটির অরজিনাল ঢাকার বসবাসকারী ছোটবেলার স্কুল-কলেজ আমার ঢাকায়, আমি ঢাকার অলিগলি পাড়া বুঝি কোথায় কাকে কি করতে হয় কোথায় কিভাবে চলতে হয় সংগঠন করার ছেলে আমি সংগঠনকে আরো শক্তিশালী সুন্দর করে সুশৃংখলভাবে চালাতে পারবো ইনশাল্লাহ এবং যারা আওয়ামী পরিবার যারা সাবেক ছাত্রনেতা স্থানীয় পাড়ার অলিগলিতে অনেক ছেলেমেয়েরা আছে সংগঠন করতে চায় তাদেরকে নিয়েইয়,নিয়ে সংগঠিত করব, দলকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের একটা আধুনিক সুন্দর দল হিসাবে গড়ে তুলার আপ্রান চেষ্টা থাকবে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবেন দেশরত্ন শেখ হাসিনা এবং আমাদের সেচ্ছাসেবক লীগের  প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি  বাহাউদ্দিন নাসিম ভাই উনি আমাদের মুরুব্বী

আমি দলের জন্য  কাজ করে যাবো আজীবন জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু

বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক



এ পাতার আরও খবর

ঝালকাঠি-২ আসনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে জীবা আমিনা ঝালকাঠি-২ আসনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে জীবা আমিনা
“ওরা ১১ জন” নয়, বরং ১১টি পৃথক রাজনৈতিক ঘটনা: একটি বিশ্লেষণ “ওরা ১১ জন” নয়, বরং ১১টি পৃথক রাজনৈতিক ঘটনা: একটি বিশ্লেষণ
রাষ্ট্রীয় সংস্কার: জনগণের আকাঙ্ক্ষা না কি পশ্চিমা চাপ? রাষ্ট্রীয় সংস্কার: জনগণের আকাঙ্ক্ষা না কি পশ্চিমা চাপ?
বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিতঅতীতের গৌরব, বর্তমানের সংগ্রাম ও ভবিষ্যতের অঙ্গীকার বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিতঅতীতের গৌরব, বর্তমানের সংগ্রাম ও ভবিষ্যতের অঙ্গীকার
ডাকসুর নারী প্রার্থীকে গণধর্ষণের হুমকি, অভিযুক্ত শিবির নেতা আলী হোসেন ডাকসুর নারী প্রার্থীকে গণধর্ষণের হুমকি, অভিযুক্ত শিবির নেতা আলী হোসেন
যুদ্ধবিমান নয়, জনগণের ভাত কাপড় বাসস্থান চাই–মোশরেফা মিশু : যুদ্ধবিমান নয়, জনগণের ভাত কাপড় বাসস্থান চাই–মোশরেফা মিশু :
গুরুতর আহত নুর, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি গুরুতর আহত নুর, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি
গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ: চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও মব সংস্কৃতির পুনরুত্থান-ড. কামাল হোসেন গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী বাংলাদেশ: চাঁদাবাজি, দখলবাজি ও মব সংস্কৃতির পুনরুত্থান-ড. কামাল হোসেন
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের দোহা সফর: মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের দোহা সফর: মার্কিন গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক
নির্বাচিত হলে সন্ত্রাস, মাদক, দক্ষল, চাঁদাবাজি রুখে দিব - দুলাল হোসেন নির্বাচিত হলে সন্ত্রাস, মাদক, দক্ষল, চাঁদাবাজি রুখে দিব - দুলাল হোসেন

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)