শিরোনাম:
ঢাকা, সোমবার, ৭ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২

Daily Pokkhokal
রবিবার, ৬ জুলাই ২০২৫
প্রথম পাতা » বিশ্ব সংবাদ | ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও আস্থাভোটের শঙ্কায় নেপালের সরকার
প্রথম পাতা » বিশ্ব সংবাদ | ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও আস্থাভোটের শঙ্কায় নেপালের সরকার
৪ বার পঠিত
রবিবার, ৬ জুলাই ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

সংখ্যাগরিষ্ঠতা সত্ত্বেও আস্থাভোটের শঙ্কায় নেপালের সরকার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২৫ | হালনাগাদ: ০৬ জুলাই ২০২৫
---নাগরিক মুক্তি পার্টি (ন্যাপ) শনিবার কাঠমান্ডুতে অনুষ্ঠিত সংসদীয় কমিটির বিশেষ সভায় প্রধানমন্ত্রী কে. পি. শর্মা ওলির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার থেকে সমর্থন প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে। সংবিধান অনুযায়ী এ সিদ্ধান্তের ফলে প্রধানমন্ত্রীকে অবিলম্বে ২৭৫ সদস্যের প্রতিনিধি সভায় আস্থা ভোট গ্রহণের আওতায় যেতে অনিবার্য হবে।
জ্ঞাত হয়েছে যে, সুদূরপশ্চিম প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী ও নেপালি কংগ্রেস নেতা কামল বাহাদুর শাহ ন্যাপের মন্ত্রী রামেশ্বর চৌধুরীকে বরখাস্ত করলে ন্যাপের পক্ষ থেকে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। চৌধুরী শিল্প, পর্যটন ও বন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। এই ঘটনাক্রমে শুক্রবার ন্যাপ ইতোমধ্যে প্রাদেশিক সরকারের সমর্থন প্রত্যাহার করেছিল।
ন্যাপের সভাপতি রঞ্জিতা শ্রেষ্ঠা জানিয়েছেন, “বর্তমান সরকার থেকে আমরা আমাদের সমর্থন প্রত্যাহার করে সম্পূর্ণ বিরোধী দলে ক্ষমতা হস্তান্তর করছি। রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে আমাদের মন্ত্রী পদত্যাগ করবেন।” বর্তমানে ন্যাপের আরেক দশারি প্রতিমন্ত্রী অরুণ কুমার চৌধুরী কেন্দ্রীয় সরকারের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। জাতীয় সংসদের প্রতিনিধি সভায় ন্যাপের মোট চারটি আসন রয়েছে।
একদিকে ১৩৮ আসনসংখ্যার সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে প্রতিদ্বন্দ্বী যে কোনো সরকারই আস্থা ভোট গ্রহণ করতে বাধ্য, অন্যদিকে নেপালি কংগ্রেস ও সিপিএন-ইউএমএল জোটের যৌথ সংসদীয় আসনসংখ্যা বর্তমানে প্রয়োজনীয় সংখ্যার অনেক ওপরে অব্যাহত রয়েছে। যথাযথভাবে বিধিবদ্ধ ১০০(২) ধারার অধীনে প্রধানমন্ত্রীকে আনুষ্ঠানিক ভাবেই আস্থা ভোটে অংশগ্রহণ করতে হবে, তবে সরকার দলের পার্লামেন্টারি সংখ্যাগরিষ্ঠতা এখনো অক্ষুণ্ণ থাকায় এই বিধান কার্যকর হবে কিনা সে বিষয়ে রাজনৈতিক মহলে আলোচনা চলছে।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)