শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২

Daily Pokkhokal
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সাথে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো উম্মা ফাতিমা
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সাথে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো উম্মা ফাতিমা
১৯ বার পঠিত
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সাথে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো উম্মা ফাতিমা

Umama Fatema ---
2h · ফেসবুক পোষ্ট থেকে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একটি কেন্দ্রীয় কাউন্সিল হয়েছে গত পরশু। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর সাথে আমার আনুষ্ঠানিক যাত্রা এখানেই শেষ হলো। এনসিপি নামক রাজনৈতিক দলটি গঠনের পর আমি জুলাইয়ের অসমাপ্ত কাজগুলো করার দায়বদ্ধতা থেকে এই ব্যানার নিয়ে কাজ করার সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু দলীয় লেজুড় ও প্রেসক্রিপশনের বাইরে এই ব্যানারটি স্বাধীনভাবে কাজ করলে অনেকের রাজনৈতিক ভবিষ্যত হুমকির মুখে পড়ত। তাই আমার উপর অনলাইন, অফলাইনে ভয়াবহ চাপসৃষ্টি করা হয় যাতে আমি এই ব্যানার নিয়ে কাজ না করি। আমি পুরা বিষয়টাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েই একটা Goodwill থেকে ব্যানারকে সচল করার চেষ্টা করেছিলাম। পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ে আমার আলাদা করে বলার কিছু নেই। যে মানুষগুলার সাথে আমি পাশে দাঁড়ায়ে মিটিং করছি, মিছিল করছি তারাই পরিকল্পতিভাবে জুনিয়রদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে Smear campaign চালায়। মানুষ বাইরে যত ভালো সাজার চেষ্টা করুক ভিতর থেকে কতটা ছোটলোক হতে পারে আমি হাড়ে হাড়ে টের পাই ঐ সময়গুলাতে। এই সো কল্ড সহযোদ্ধারা মানুষকে টিস্যু পেপারের মতো ব্যবহার করে, প্রয়োজন শেষ হলে ছুঁড়ে ফেলতে এক মুহূর্তও লাগে না। আমি মার্চ-এপ্রিল মাসে এই প্ল্যাটফর্ম নিয়ে কাজ করতে গিয়ে দেখেছি পোকার মতো ভিতর থেকে প্ল্যাটফর্মকে সুবিধাবাদীরা খেয়ে ফেলেছে। হ্যাঁ, আমি বলব বিভিন্ন শাখা কমিটিতে অনেক Goodwill এর মানুষ ছিল, যারা পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে কমিটিতে আসছিল। চেষ্টা করছে কাজ করার। কিন্তু তারাও এই সুবিধাবাদীদের কাছে জায়গা করতে পারেনি। আমার সাথে অনেকের কথা হয় এখনো। ব্যক্তিগত জায়গা থেকে চেষ্টা করি সাজেশন দেয়ার, হেল্প করার। জুলাই অভ্যুত্থানের মতো এত বড় ইভেন্ট দেখার পর চোখের সামনে সবকিছু ভেঙে পড়তে দেখাটা অনেক অনেক কঠিন। পরবর্তীতে আমার বন্ধু, শুভানুধ্যায়ীদের সাথে পরামর্শ করে এই ব্যানার থেকে নিজেকে সড়িয়ে নেয়ার সিদ্ধান্ত নিই। বৈষম্যবিরোধী ব্যানারের থেকে সরাসরি পদত্যাগ না করলেও এই ব্যানারের সাথে কার্যত সম্পর্কছিন্ন করি গত এপ্রিল-মে মাসে। প্ল্যাটফর্ম থেকে Empowering our Fighters নিয়ে কাজে মনোযোগ দিই। বিজ্ঞান নিয়ে কাজ করার ইচ্ছা ছিল, সেসবে মনোযোগ দিই। অনেকবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম পদত্যাগ করব।একটা পদত্যাগপত্র লিখে আর জমা দিইনি। পারি নাই আসলে। রাজনৈতিকভাবে ভাবলে পদত্যাগ করে আসাটা সবথেকে সহজ। কিন্তু আমি তো মানুষ, অনেক কঠিন, অভ্যুত্থানের কারণে পারি নাই। আমি এই প্ল্যাটফর্মে তো দেশ সংস্কার করতে আসছিলাম। কাঁদা ছোঁড়াছুড়ি করতে তো আসি নাই এখানে।
জেলা, উপজেলার অনিয়মের খবর আসত শুধু, সাংবাদিকদের কল আসত। আমি পরিষ্কার করে বলেছি যারা এই কমিটিগুলো দিয়েছে তাদের আপনারা কেন জিজ্ঞেস করেন না? যাদের সাইনে কমিটি হচ্ছে তাদের মুখের সামনে মাইক ধরেন না কেন?! এই কমিটিগুলো করার সময় আমার কাছে কমপ্লেইন আসলে তো সরাসরি আমি অবজেকশনগুলো জানিয়েছি সাবেক আহ্বায়ক, সদস্য সচিবের কাছে। এনসিপি গঠনের আগে ঢালাওভাবে কমিটি ফর্ম হয়েছে। আমিসহ কয়েকজন এসব কমিটি নিয়ে অবজেকশন দিই। কোনো উত্তর আমাদের দেয়া হয়নি। মুখপাত্র হিসেবে বৈষম্যবিরোধীর পেইজের এক্সেস থাকার কথা আমার কাছে, আমার দায়িত্ব হওয়ার কথা মিডিয়া হ্যান্ডলিং। পেইজের এক্সেস দেয়া তো দূরের কথা এই পেইজ থেকে মার্চ মাসে আমার বিরুদ্ধে পর্যন্ত পোস্ট হয়েছে। আমি ব্যবস্থা নিতে চাইলে পেইজকে আমার বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হয় আর নাইলে Silent treatment সহ্য করতে হয়। দিনের পর দিন হেন কোনো নোংরামি নাই যা এরা করেনি। জুলাই এর পরে এই পরিস্থিতিগুলো ডিল করতে গিয়ে মার্চ, এপ্রিল মাসে আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে যাই। যাদের সাথে কাজ করতে চাচ্ছিলাম তারাও হেয়াররোডের আশায় তাকিয়ে থাকত। একদিকে আমার কথার সাথে তাল মেলাত, অন্যদিকে রাতেরবেলা হেয়ার রোডে গিয়ে পদ-পদবী নিয়ে বার্গেইনিং করত, সব খবর আমি পেতাম। আমি কনফ্রন্ট করলে আমাকেও বলা হত যাতে সুপ্রীম অথোরিটির সাথে আমি পদ নিয়ে কথা বলে আসি। আমি সরাসরি বলি যে, আমি কেন ওদের কাছে পদ খুঁজতে যাব? ওরা আমাকে পদ দেয়ার কে? ও কোন হনু হয়ে গেছে যে আমাকে এসে তারা পদ দিবে? ওর কাছে গিয়ে পদ আনতে হলে প্ল্যাটফর্ম নিয়ে কাজ করার আর মানে কি?! এসবের ভাই-ব্রাদার রাজনীতির যন্ত্রণায় বদ্ধ জলাশয়ের মতো প্ল্যাটফর্ম আটকে ছিল। আমি কাজ করতে চাইলে আমাকে করতে দিবে না। বরং পেছনে কথা ছড়ানো হতো আমি প্ল্যাটফর্মের কাওকে কাজ করতে দিচ্ছি না, কাউন্সিল আটকে রেখেছি। নেতারা তাদের জুনিয়রদের দিয়ে প্রোপাগান্ডা সার্কুলেট করে বিভিন্ন ফোরামে। পরবর্তীতে আমি সিদ্ধান্ত নিই এভাবে হয় না। নির্বাহীর যারা অবশিষ্ট ছিল তাদের জানিয়ে দিই। মুখপাত্র পরিচয়টা বাদ দিয়ে শিক্ষার্থী পরিচয়টাকে আপন করার শুরু করি। এর মধ্যে বেশ কয়েকবার জানতে পারি আমি নাকি বৈষম্যের কাউন্সিল আটকে রেখেছি। অথচ সবাই জানে কাউন্সিল মন্ত্রীপাড়ায় আটকে আছে। আর আমি এই প্ল্যাটফর্মের সাথেই নাই। আমি চুপ করে ছিলাম সেটা নিয়েও একটা না একটা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছিল। আমার এত ক্ষমতা, আমি কমিটি আটকে রেখেছি। অথচ আমি শাখা কমিটি নিয়ে কোনো একশন নিতে পারিনি, ঢালাও ভাবে পেইজ থেকে পোস্ট হওয়া উপজেলা কমিটিগুলোও আটকাতে পারিনি। অথচ যখন হেয়ার রোড থেকে আহ্বায়ক সিলেক্ট হলো তখন নির্বাচন হতে ২০ দিনও লাগেনি।
সর্বশেষ আসে কাউন্সিলে ভোট দিতে যাওয়ার বিষয়টা। আমি শেষ দিন পর্যন্ত কাউন্সিলে ভোট না দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ছিলাম। যারা কাজ করতে চায় তারা বেশিরভাগ এই কাউন্সিলে প্রার্থীই হওয়ারই সুযোগ পায়নি। ভোটার খুব লিমিটেড, যার মধ্যে একটি রাজনৈতিক দলের লোকজন সব। জুনিয়ররা ক্যাম্পাসে এসে আমার সাথে কথা বলার চেষ্টা করে, যাতে ভোটটা দিতে যাই। স্বাভাবিকভাবেই আমি অপারগ ছিলাম। কিন্তু ভোট শেষ হওয়ার ১ মিনিট আগে আমি ভোটটা দিয়ে আসি। এতটুকুই যে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আমি চেষ্টা করছি এখান থেকে ভালো কিছু হোক। আমি ভিতর থেকে চাচ্ছিলাম এই প্ল্যাটফর্মটার অন্তত ভালো কিছু হোক। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম যেভাবে সাপের মতো আষ্টেপৃষ্ঠে প্ল্যাটফর্মকে জড়িয়ে ফেলা হয়েছে, এখান থেকে ভালো কিছু অসম্ভব। এই নির্বাচনে কিছু প্রার্থী ছিল যাদের কাজ করার সত্যিকার ইচ্ছা ছিল। আমি ঐ সাপোর্টটা দেয়ার চেষ্টা করছি। তবে রাতেরবেলা ফলাফলের পর দেখলাম নির্বাচনে অংশ না নেয়া একজন এসে মেম্বার হয়ে গেছে কাউন্সিলের। এসব দেখে আমি অত্যন্ত লজ্জিত। সেই একই স্বেচ্ছাচারিতা, স্ট্যান্ডবাজী, ভাই-ব্রাদার কোরামের খেলা। এখন বোধ করি এই প্ল্যাটফর্মের ভবিষ্যত অন্ধকার।
অভ্যুত্থানের কথা চিন্তা করে আমি এই প্ল্যাটফর্ম থেকে সকল ধরনের সমর্থন ও কাউন্সিলে প্রদত্ত ভোট প্রত্যাহার করলাম। আমি অত্যন্ত অশান্তিতে আছি। অভ্যুত্থান যেমন স্বপ্ন দেখিয়েছে, গোষ্ঠীস্বার্থে এই প্ল্যাটফর্ম একইভাবে বহু মানুষের স্বপ্ন ও সময় নষ্ট করেছে। আমি অভ্যুত্থানের স্বপ্নকে রক্ষার জন্য এই প্ল্যাটফর্মে গিয়েছিলাম। প্ল্যাটফর্মে যাওয়ার আগে আমাকে প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল আমি স্বাধীনভাবে কাজ করতে পারব। কিন্তু প্ল্যাটফর্মের মুখপাত্র হিসেবে যাওয়ার পরেই টের পাই সংস্কার, জুলাই, শহীদ, আহত এসব মুখের বুলিমাত্র। শুধু আমি না, অনেক ছাত্ররাই পরিবর্তনের স্বপ্ন নিয়ে প্ল্যাটফর্মের সাথে যুক্ত হয়েছিল। সবার সাথে শুধু ছলনা হয়েছে। যারা আমাকে কষ্ট দিয়েছে, আমার সাথে নোংরামি করেছে এতগুলা মাস, অভ্যুত্থানকে বাজারদরে কেনাবেচা করেছে তাদের আমি কখনো ক্ষমা করব না। আমি রুহের ভেতর থেকে বদদোয়া দিচ্ছি এই মোনাফেকদের। রাজনৈতিকভাবে চাইলে অনেক সুবিধা আমি নিতে পারতাম। কিন্তু পারি নাই। আসে নাই ভেতর থেকে। অনেক বেশি মানুষ মারা গেছে আসলে। এতগুলা সন্তান এতিম হইছে, মেয়েরা বিধবা হইছে, বাবা-মা সন্তানহারা হইছে। আমি পারি নাই এসবকে পলিটিক্যালি ক্যাশ করতে। আমি গত ৮-৯ মাসকে ঝেড়ে ফেলে সামনে আগাতে চাই। অনেক ভালো ছেলে-পেলেকে এই প্ল্যাটফর্মে আমি দেখেছি, Goodwill আছে যাদের। আমি পরামর্শ দিব আপনারা সবাই যাতে পড়ার টেবিলে মনোযোগ দেন, কাজে মনোযোগ দেন। আমিও ভেঙে পড়ছি না, গুছিয়ে আনছি সবকিছু। ফি আমানিল্লাহ
All reactions:
2.1K
Umama Fatema limited who can comment on this post.
Rina Amena
You’re a good soul and a fighter. Life will make you win and lose, but never stop fighting. Respect your journey, you’ve got this❤️
2h
শাহিন মৃধা
ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে কিছু গাদ্দারের নাম,যারা গোষ্ঠি স্বার্থের জন্য একটা অভ্যুত্থানের মঞ্চকে কিভাবে ধ্বংস করেছে।
Umama Fatema আপনার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি আপা, আপনার চেষ্টায় কমতি ছিলো না,আর এটাই হবে আপনার মানসিক শান্তি।
2h
Numan Ahmad Chowdhury
চাপ নাই। “আর ক’টা দিন সবুর করো; রসুন বুনেছি”
1h
Rashedul Kabir Rafi
প্রত্যেক বছর জুলাই আসলে অন্তত আমরা আপনার কথা বলতে পারবো যে জুলাইরে বেচা বিক্রির হাঁটে উঠায়ে রাজপথে ঝরা জীবন- রক্তের সাথে বেইমানি করে নাই।
জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থানে রাজপথে নেতৃত্ব দিছেন, অভ্যুত্থানের পরও মেরুদণ্ড সোজা রেখে শত বাধা উপেক্ষা করে লড়াই করে গেছেন এমন নোংরা পরিবেশে, সেইজন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
1h
Mohammad Tanvir Sharif
জুলাইয়ের গাদ্দারদের মুখোশ উন্মোচন হবে ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ ছাড় দেয় ছেড়ে দেন না।
2h
Mahtab Uddin Ahmed
অভিনন্দন উমামা। আপনার সততার সামনে ওদের মোনাফেকি আর মুখোশ খুলে পড়াটা অনিবার্যই ছিল। আপনি আপনার মতো চেষ্টা করেছেন। পারেন নাই সেটা আপনার ব্যর্থতা নয়। কিন্তু এই যে সততার সাথে সবকিছু ডিল করলেন এইজন্য স্যালুট! আশা করি সত্যিকারের নতুন রাজনীতিতে আপনার মতো মানুষরা দ্রুতই হাতে হাত ধরবে একে অপরের। গণঅভ্যুত্থানের বেইমানদের সাথে কোন আপোষ নয়।
1h
Abu Rayhan
মুক্তি নিয়েছো অবশেষে, উমামা। তবে আমি মনে করি, যারা পরিবর্তন চায়, তারা একদিন পরিবর্তন আনবেই, সেটা হয়তো এখন না, এখন আসলে হওয়া সম্ভবও না এই বাটপারদের জন্য, কিন্তু কোনো একদিন।
কত মানুষের বদদোয়া যে এই গাদ্দারদের উপর আছে!
শ্রদ্ধা এবং শুভকামনা রইলো তোমার জন্য।
1h
সৈকত আমীন
অভিনন্দন উমামা
1h
Mohibullah Sifat
আহ!আমরা আরও সুন্দর একটা সুযোগ হারাইলাম
2h
Chowdhury Siyam Elahi
জুলাইয়ের গাদ্দার কারা জাতি চিনবে
2h
Islam Eusha
শুভকামনা রইলো❤️
2h
তাহমীদ চৌধুরী
আপনার জন্য শুভকামনা আপা এবং অবশ্যই অনেক অনেক অভিনন্দন।
2h
Bakhtear Shahriar
শুভ কামনা Umama Fatema!
2h
Mahi Khan
Best wishes apu
2h
Abhimanyu Bandyopadhyay
More power to you Umama Fatema
2h
Navid Anzoom Nivan
Good decision
2h
Mofakhkharul Islam
শুভ কামনা।
2h
Sazzad M. Islam
আপনার বিরুদ্ধে আলাদা ভাবে কিছু হইতে তো দেখিনি। যা হইছে সেসব অন্য মেয়েদের বিরুদ্ধেও হইছে। এইসব কাজ এক শ্রেণীর ছেলেরা করে। আলাদাভাবে NCP জুনিয়র দিয়ে করিয়েছে এমন দাবি কেনো করতে হবে? NCP কে ডাউন না করলে কি কারো উপর উঠা হয় না নাকি?
অনেকের ideology এর বিরুদ্ধে আপনার অবস্থানের কারণেও মাঝে মধ্যে আক্রমণের শিকার হতে দেখেছি। কখনও মনে হয় নাই এই কাজ NCP জুনিয়র দিয়ে করাতে পারে।
2h
Wasi Tami
So that is the model of election they are seeking ????
2h
Yasin Arafat
শুভকামনা উমামা। আপনার মত এভাবে সত্য কথা তুলে ধরার মত সৎ সাহস আর কারও আছে বলে মনে হয়না। যারা সন্তান হারিয়েছে তাদের আহাজারি এখনও যায়নি, যে বাচ্চা গুলো এতিম হয়েছে তারা এখনও জানে না তাদের বাবা মায়ের মৃত্যু নিয়ে ব্যবসা হচ্ছে রাজনৈতিক বন্দোবস্ত হচ্ছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর পেইজ এডমিন প্যানেল জাশি গুপ্ত বট বাহিনীর দখলে আর যারা এনসিপি নেতা তাদের পূর্বের রাজনৈতিক পরিচয় গুলোও গুপ্ত সংগঠনের। যাইহোক থেমে যাওয়া যাবে না, Empowering Our Fighters এ সময় দিন আমাদের সাথে থেকে আহত ও শহীদ পরিবারের জন্য বাকি কাজ গুলো সম্পন্ন করুন। দোয়া রইলো।
2h
মোঃ নাহিদ ইসলাম
আপনি জুলাইয়ের একমাত্র নেতা জুলাই কে টিকিয়ে রাখতে কাজ করে গেছেন।
2h
Sultan Salahuddin
দূর থেকে আমরাও কিছুটা আন্দাজ করতে পারছিলাম। লড়াইয়ের মাস্টারমাইন্ড ভদ্রলোকটি নিজে ডুবেছে, সবাইকে ডুবাতে উঠেপড়ে লেগেছে। পাশে আছে শিবিরের ডান হাত, বাম হাত। এনসিপির পোলাপান টাইপ নোংরামি দেখে আমি বুঝেছি এরা কেউই কাজের না। সব চাপাবাজী আর ধান্ধাবাজি।
তুমি অনেস্ট থেকেছো, অন্তর্দ্বন্দ্ব ফেস করেছো এসবই ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবে। যারা আজ খেলাচ্ছে পেছনে বসে তারাই দুদিন পর খেলার ঘুটি হয়ে দৌঁড়াবে। এটাই চিরন্তন নিয়ম।
শহীদদের পরিবারের পাশে থাকার মতো একটা প্ল্যাটফর্ম গড়ে তোলো ভুক্তভোগী সৎ কর্মী ও সংগঠকদের নিয়ে। অনেক পথ ও লড়াই বাকি।
2h
Rakibul Islam Efti
আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো, আপনাকে নিয়ে জঘন্যরকম অনলাইন বুলিং দেখেছি। ভেঙ্গে পড়বেন না, জনগনের আকাঙ্খা বাস্তবায়নে বহুপথ পাড়ি দিতে হবে।
2h
Kazi Sofiqul Islam Rabby
গত সপ্তাহেও মিরপুরের একটা নিউজ দেখলাম বৈছাআ’র চাঁদাবাজির, সাংবাদিক তোমাকে এ বিষয়ে কল দেওয়ায় ধরো নাই বলছে। তখনই ম্যানশন করতে চেয়েছিলাম রিজাইন করো। সংগঠনটা যা তা হয়ে উঠছিলো সবকিছু মিলে। ভালোই হইছে সম্পর্ক ছিন্ন করে, ফুল সাপোর্ট। এই যাত্রার সকল শিক্ষা সামনে কাজে লাগলেই ভালো কিছু দাঁড়াবে, শুভকামনা।
2h
সৈকত আরিফ
শুভকামনা উমামা। এনসিপির বর্তমান নেতারা গণতন্ত্রের কথা বলে কথা বলে কত বড় হিপোক্রেসি করে তা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানারের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। একটা রক্তাক্ত অভ্যুত্থানকে তারা শুধু ভাগ-বাঁটোয়ারা আর একটা পার্টি গঠনের জন্য শেষ করে দিয়েছে।
2h
Siddik Faruk
Fi Amanillah. Take rest bondhu????❤️
5m
কিফায়াতুল্লাহ বিন সাইফ
আপনাকে ‘হাসিমুখে’ ভোট দিতে দেখে অবাক হয়েছিলাম!????
2h
Md Deloar Hossen
শুভকামনা আপু।নোংরামি করতে করতে তারাও নোংরা আর্বজনার আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে একদিন।
হাসিনার মতো মানুষের পতন যে চোখে দেখেছি,এসব গাদ্দার,নফরমান, বেঈমান গুলোরো পতন এ চোখেই দেখবো।
সবটা নিজের মতো গুছিয়ে নাও,পাশে ছিলাম আছি থাকবো ইনশাআল্লাহ। ফি আমানিল্লাহ ❤️
2h
Minhajul Abedin
You’re a true fighter. Keep your head Up!
1h
“Most relevant” is selected, so some comments may have been filtered out.



এ পাতার আরও খবর

নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা করেও তা থেকে পিছু হঠল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা করেও তা থেকে পিছু হঠল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা আজই প্রত্যাহার করছে যুক্তরাষ্ট্র! সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা আজই প্রত্যাহার করছে যুক্তরাষ্ট্র!
সংঘাত জঙ্গল এলাকায় দারিদ্র্যের উত্থান ‘এক বিলিয়ন মানুষকে ক্ষুধার্ত করে তোলে’ সংঘাত জঙ্গল এলাকায় দারিদ্র্যের উত্থান ‘এক বিলিয়ন মানুষকে ক্ষুধার্ত করে তোলে’
বাংলাদেশ আই সিটি ট্রাইব্যুনাল ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার ওয়ারেন্ট জারি করল বাংলাদেশ আই সিটি ট্রাইব্যুনাল ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার ওয়ারেন্ট জারি করল
তিন পাকিস্তানী ব্রিগেডিয়ার ঢাকায় পৌঁছেছেন, -  গন্তব্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশন সদর দফতর তিন পাকিস্তানী ব্রিগেডিয়ার ঢাকায় পৌঁছেছেন, - গন্তব্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশন সদর দফতর
কয়েক’শ কৌটি টাকার মালিক রাজউক অফিস সহায়ক দেলোয়ার’র খুঁটির জোর কোথায়? কয়েক’শ কৌটি টাকার মালিক রাজউক অফিস সহায়ক দেলোয়ার’র খুঁটির জোর কোথায়?
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আসিফ মাহমুদের ব্যাগে গুলির ম্যাগাজিন, উপদেষ্টা দাবি ‘অনিচ্ছাকৃত ভুল’ হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আসিফ মাহমুদের ব্যাগে গুলির ম্যাগাজিন, উপদেষ্টা দাবি ‘অনিচ্ছাকৃত ভুল’
ইরান ষ্টারলিংক নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত কেন নিয়েছে ইরান ষ্টারলিংক নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত কেন নিয়েছে
থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে টালমাটাল সময়: পায়েতংতার্নের পদত্যাগ দাবি ও গণআন্দোলনের তাৎপর্য থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে টালমাটাল সময়: পায়েতংতার্নের পদত্যাগ দাবি ও গণআন্দোলনের তাৎপর্য
আজকের অবরুদ্ধ প্রেস সচিবের আচরণে বাড়াবাড়ি-জনমনে প্রশ্ন আজকের অবরুদ্ধ প্রেস সচিবের আচরণে বাড়াবাড়ি-জনমনে প্রশ্ন

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)