
সোমবার, ৯ জুন ২০২৫
প্রথম পাতা » » সাংবাদিক কাজলের গুমের বিচার ধামা চাপা দিতেই ফেসবুক আইডি বন্ধ করে দিয়েছে ইউনুস সরকার
সাংবাদিক কাজলের গুমের বিচার ধামা চাপা দিতেই ফেসবুক আইডি বন্ধ করে দিয়েছে ইউনুস সরকার
সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ফেসবুক আইডি বন্ধের পেছনে সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন
বিশেষ সংবাদ্দাতা ঃ
সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ফেসবুক আইডি বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনায় সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কাজলের দাবি, তার গুমের বিচার চাওয়ার কারণেই সরকার তার ফেসবুক আইডি বন্ধ করেছে। তিনি অভিযোগ করেন, সরকারের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা যেমন সাইফুজ্জামান শেখর এর বন্ধু বিশেষ করে প্রেস সচিব শফিকুল আলম , আইনজীবী অপু উকিল, নুর আলী, এবং জামাতপন্থী এনসিপি সদস্যরা এ ঘটনায় জড়িত।
২০২০ সালের মার্চে নিখোঁজ হওয়া সাংবাদিক কাজল ৫৩ দিন পর যশোরের বেনাপোল সীমান্ত থেকে উদ্ধার হন। এরপর তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একাধিক মামলা হয়, যা বর্তমানে হাইকোর্টে স্থগিত রয়েছে ।
কাজলের ফেসবুক আইডি বন্ধ হওয়ায় তিনি তার গুমের বিচার চাওয়ার এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে তথ্য প্রকাশের সুযোগ হারিয়েছেন। তিনি বলেন, “এই সরকার বাকস্বাধীনতা হরণ করে নিজেকে রক্ষা করতে পারবে না।”
সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ফেসবুক আইডি বন্ধ: বাকস্বাধীনতা হরণের আরেকটি নজির
কাজলের ফেসবুক আইডি বন্ধ হওয়া বাংলাদেশের বাকস্বাধীনতার ওপর সরাসরি আঘাত। কাজল, যিনি ২০২০ সালে নিখোঁজ হন এবং পরে সীমান্ত থেকে উদ্ধার হন, তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে একাধিক মামলা হয়। হাইকোর্টে এসব মামলার কার্যক্রম স্থগিত হলেও, তার ফেসবুক আইডি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
এই ঘটনা স্পষ্ট করে যে, বর্তমান সরকার এবং তাদের সহযোগীরা সমালোচনামূলক কণ্ঠস্বর দমন করতে প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। এটি শুধুমাত্র কাজলের ব্যক্তিগত অধিকার হরণ নয়, বরং দেশের গণতন্ত্র ও মুক্তচিন্তার ওপর আঘাত।
ফেসবুক আইডি বন্ধ করে সত্য চাপা দেওয়া যায় না। এই ধরনের কর্মকাণ্ড সরকারের অগণতান্ত্রিক মনোভাবের প্রতিফলন। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে সাংবাদিক কাজলের ফেসবুক আইডি পুনরুদ্ধার ও বাকস্বাধীনতা রক্ষার দাবি জানাই।
সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের বাকস্বাধীনতা ও সাংবাদিকতার স্বাধীনতার ওপর একটি গুরুতর আঘাত। ২০২০ সালে নিখোঁজ হওয়ার পর তার ফেসবুক আইডি থেকে বিভিন্ন তথ্য মুছে ফেলা হয়েছিল, যা তার গুমের ঘটনাকে আরও রহস্যজনক করে তোলে ।
কাজলের গুমের পেছনে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তিনি দাবি করেছেন, তাকে ৫৩ দিন চোখ বেঁধে একটি আন্ডারগ্রাউন্ড সেলে রাখা হয়েছিল, যেখানে তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল ।
এই ঘটনা বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একজন সাংবাদিকের ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় করা এবং তার গুমের ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিরুদ্ধে একটি হুমকি।
সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতার জন্য একটি সতর্কবার্তা। এটি প্রমাণ করে, সাংবাদিকরা এখনো নিরাপদ নন, এবং তাদের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
কাজলের ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের বাকস্বাধীনতা ও সাংবাদিকতার স্বাধীনতার ওপর একটি গুরুতর আঘাত। ২০২০ সালে নিখোঁজ হওয়ার পর তার ফেসবুক আইডি থেকে বিভিন্ন তথ্য মুছে ফেলা হয়েছিল, যা তার গুমের ঘটনাকে আরও রহস্যজনক করে তোলে ।
কাজলের গুমের পেছনে ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সংশ্লিষ্টতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।, তাকে ৫৩ দিন চোখ বেঁধে একটি আন্ডারগ্রাউন্ড সেলে রাখা হয়েছিল, যেখানে তাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছিল ।
এই ঘটনা বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। একজন সাংবাদিকের ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় করা এবং তার গুমের ঘটনা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও তথ্যের অবাধ প্রবাহের বিরুদ্ধে একটি হুমকি।
কাজলের ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের বাকস্বাধীনতা ও সাংবাদিকতার স্বাধীনতার ওপর একটি গুরুতর আঘাত। ২০২০ সালে নিখোঁজ হওয়ার পর তার ফেসবুক আইডি থেকে বিভিন্ন তথ্য মুছে ফেলা হয়েছিল, যা তার গুমের ঘটনাকে আরও রহস্যজনক করে তোলে ।
কাজলের ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় হওয়ার ঘটনা বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও বাকস্বাধীনতার জন্য একটি সতর্কবার্তা। এটি প্রমাণ করে, সাংবাদিকরা এখনো নিরাপদ নন, এবং তাদের কণ্ঠরোধ করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
এই মামলাগুলোর কারণে তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রভাব পড়তে পারে, তবে সরাসরি ফেসবুক আইডি নিষ্ক্রিয় হওয়ার বিষয়ে নির্দিষ্ট কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তবে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার কারণে তাঁর অনলাইন কার্যক্রমে বাধা সৃষ্টি হয়েছে, যা তাঁর মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে সীমিত করেছে।
এই পরিস্থিতি সাংবাদিকদের স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের অধিকার নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো এই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে /
সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ঘটনাটি বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই ধরনের ঘটনা সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।
ছেন ।
সাংবাদিক শফিকুল ইসলাম কাজলের ঘটনাটি বাংলাদেশে মতপ্রকাশের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এই ধরনের ঘটনা সাংবাদিকদের স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।