শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫, ১৭ আষাঢ় ১৪৩২

Daily Pokkhokal
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
প্রথম পাতা » বিশ্ব সংবাদ | রাজনীতি » আমেরিকান একাধিপত্য: বাস্তবতা বনাম ন্যায়বিচার
প্রথম পাতা » বিশ্ব সংবাদ | রাজনীতি » আমেরিকান একাধিপত্য: বাস্তবতা বনাম ন্যায়বিচার
৬ বার পঠিত
শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

আমেরিকান একাধিপত্য: বাস্তবতা বনাম ন্যায়বিচার

বিশ্ব ভাবনাইয় শফিকুল ইসলাম কাজলআজকের আন্তর্জাতিক রাজনীতির গভীরতম প্রশ্নগুলোর একটি। “Unipolar world order”-অর্থাৎ একক মার্কিন আধিপত্য-শেষ হয়ে বহুধ্রুবীয় বিশ্ব (multipolarity) গঠনের সম্ভাবনা যেন দিনে দিনে বাস্তব হয়ে উঠছে। তবে প্রশ্ন হচ্ছে: এই বদলটা কি কেবল শক্তির ভারসাম্য বদল, না কি মানবিকতারও পুনর্জন্ম?
আমেরিকান একাধিপত্য: বাস্তবতা বনাম ন্যায়বিচার
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে আমেরিকা নিজেকে “গ্লোবাল পুলিশ” হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে। কিন্তু-
ইরাক, লিবিয়া, আফগানিস্তানের মতো আগ্রাসনে লক্ষ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।
আর্থিক নিষেধাজ্ঞায় ইরান, ভেনিজুয়েলা, কিউবার মতো দেশে দুর্ভিক্ষ বা ঔষধের সংকট ঘটেছে।
মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ সত্ত্বেও অনেক ক্ষেত্রেই বিচারের আওতায় আসেনি মার্কিন নেতৃত্ব।
এখন প্রশ্ন ওঠে-এই মডেল কি আসলেই মানবিক? নাকি কেবল কৌশলগত আধিপত্য?
পুনঃবিন্যাসিত বিশ্ব: মানবিক সমাজ গঠনের সুযোগ
মার্কিন আধিপত্য খর্ব হলে যে পরিবর্তন আসতে পারে:
ভিন্নভিন্ন সংস্কৃতি ও রাষ্ট্রের কণ্ঠস্বর বাড়বে, ফলে একমুখী আদর্শ চাপানোর প্রবণতা কমবে।
নতুন জোট ও জিও-সামাজিক কাঠামো গড়ে উঠতে পারে, যেগুলো দক্ষিণ গোলার্ধভিত্তিক উন্নয়নের লক্ষ্য রাখবে।
“বিশ্ব শাসন” নয়, বরং “মানবিক পারস্পরিকতা” গড়ে তোলার জায়গা তৈরি হতে পারে-যেমন খাদ্য নিরাপত্তা, জলবায়ু সুবিচার, ডিজিটাল অধিকার ইত্যাদি।
তবে চ্যালেঞ্জও আছে
বহুধ্রুবীয় বিশ্বে “ক্ষমতার বিভাজন” হলেও মানবিকতা নিশ্চিত হবে কি?
চীন, রাশিয়া, বা অন্য উদীয়মান শক্তি যদি পুরনো আধিপত্যকেই নতুন নামে চালায়, তবে তো পরিবর্তন হবে কেবল মাস্কের!
বাস্তব হওয়া দরকার:
একটা এমন বিশ্ব, যেখানে কেউ “আধিপত্য” কায়েম করে না-বরং রাষ্ট্রগুলো সম্মিলিতভাবে বিশ্বমানবতার পক্ষে দাঁড়ায়। > “শক্তির ভারসাম্য নয়-মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত ন্যায়, মর্যাদা ও মানবতা।”
আপনি চাইলে এই ধারণাকে নিয়ে একটি গভীর থিম্যাটিক প্রবন্ধ তৈরি করা যেতে পারে-যেখানে ইতিহাস, অর্থনীতি, রাজনৈতিক কৌশল এবং মানবিক মূল্যবোধ একসাথে গাঁথা থাকবে। আগ্রহী?
কর
বহুধ্রুবীয় বিশ্ব ও মানবিক গ্লোবাল অর্ডার: এক গভীর থিম্যাটিক প্রবন্ধ
ভূমিকা
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে বিশ্বে ক্রমেই গড়ে উঠেছে মার্কিন একক আধিপত্য: নিরাপত্তা, অর্থনীতি, সাংস্কৃতিক প্রভাব-প্রায় সবদিকেই ওটাই “গ্লোবাল ডিফল্ট।” কিন্তু সামরিক শক্তি আর অর্থনৈতিক চাপ দিয়ে মানবতা প্রতিষ্ঠিত হয় না। এখন যখন এই একতরফা বিশ্বব্যবস্থা কমে আসছে, তখনই এসেছিল সুযোগ-বহুধ্রুবীয় শক্তি বিভাজন আর মানবিক সমবায় গড়ে তোলার।
১. মার্কিন একাধিপত্যের চাপ ও এর সীমাবদ্ধতা
সামরিক অভিযানে হাজার হাজার জীবনহানি, আর্থিক নিষেধাজ্ঞায় ঘাটতি, তথ্যসাম্যহীনতা-এই সবের বাইরে যেতে পারেনি “ওয়ান-সাইজ-ফিটস-অল” নীতি।
গ্লোবাল সাউথের দেশগুলো, ছোট রাষ্ট্র ও আদিবাসী সমাজগুলো প্রায়শই এই ব্যবস্থায় কণ্ঠ হারায়।
“যখন একটি রাষ্ট্র সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে, তখন অন্যদের মৌলিক মানবিক দাবি পূরণ তো দূরে থাক মুলতুবি হয়।”
২. বহুধ্রুবীয়তা: কেবল শক্তি ভাগ না, বরং কণ্ঠস্বরের সমপান
আঞ্চলিক সংগঠন যেমন আফ্রিকান ইউনিয়ন, অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনস (ASEAN) বা ওয়ার্ল্ড সাউথ ফোরাম-এসব জায়গায় গ্লোবাল সাউথের মধ্যে নিজস্ব নীতিগতি রূপায়ণ হচ্ছে।
BRICS প্রক্রিয়া, নতুন উন্নয়ন ব্যাংক, আঞ্চলিক ডিজিটাল মুদ্রার পরীক্ষা-এগুলো দেখায় ইতিহাস আর লেন্স ছুঁড়ে ফেলে নতুন সমবায় মডেলের সন্ধান।
৩. মানবিক গ্লোবাল অর্ডারের মূল নীতিমালা
মান‍বাধিকার “ডান” নয়, “দায়িত্ব” হিসেবে দেখা-রাষ্ট্র আর কর্পোরেশনের দায়িত্ব হলো প্রতিটি মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ।
গ্লোবাল পাবলিক গুডস (পরিস্কার বাতাস, জলবায়ু স্থিতিশীলতা, বিশ্বস্বাস্থ্য) নিয়ে শতভাগ স্বচ্ছ বাজেট আর অনলাইন প্ল্যাটফর্ম-যেখানে নাগরিকরা অংশগ্রহণ করবে।
ফেডারেটেড গভার্নেন্স: বড় ইস্যুতে জাতীয় সিদ্ধান্ত নয়, আঞ্চলিক + স্থানীয় স্তরগুলোকে শক্তিশালী করে সিদ্ধান্ত নেয়া।
৪. ক্ষেত্রবিশেষে নমুনা উদ্যোগ
কোভ্যাক্স ভ্যাকসিন মডেল: উচ্চ আয়ের দেশগুলো ছাড়াও ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিলের প্ল্যান্টগুলোতে উৎপাদন বাড়িয়ে সস্তায় ভ্যাকসিন পৌঁছেছে দরিদ্র জনগোষ্ঠীতে।
নতুন উন্নয়ন তহবিল: BRICS ব্যাংক, এশিয়া ইনফ্রাস্ট্রাকচার ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক (AIIB) - বিশ্বব্যাংকের বাইরে বিকল্প অর্থায়ন মডেল।
ডিজিটাল অধিকার ঘাটতি পর্দার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক কারিগরি ফোরাম-একক প্ল্যাটফর্মের বাইরের ওপেন সোর্স নীতি প্রাধান্য।
৫. চ্যালেঞ্জ: শক্তির ফাঁকফোকর না হলে মানবিকতা হারিয়ে যাবে
নতুন শক্তিবৃন্দের মধ্যে প্রতিযোগিতা হলে নতুন একাধিপত্য গড়ে ওঠার আশঙ্কা।
ক্ষমতার শূন্যস্থান পূরণ করতে প্রয়াস করলে অন্তর্মুখী বিচ্ছিন্নতা বা জাতিগত উত্তেজনা বেড়ে যেতে পারে।
ট্রান্সন্যাশনাল কর্পোরেশনগুলো এখনও ভারসাম্যহীন; তাদের নিয়ন্ত্রণ ছাড়া কখনো মানবিক রাজনীতি পূর্ণ হবে না।
৬. পথ ও পদক্ষেপ
বেসরকারি + সরকারি + নাগরিক মিলিত ত্রৈমাসিক কাউন্সিল: এশিয়ায়, আফ্রিকায় এবং ল্যাটিন আমেরিকায় আঞ্চলিক ফোরাম তৈরি।
ট্রান্সপারেন্ট ফান্ডিং প্লাটফর্ম: সব প্রকল্পের বাজেট, ফলাফল, সামাজিক প্রভাব অনলাইনে প্রকাশ।
শিক্ষা ও গবেষণায় দক্ষিণ-দক্ষিণ বিনিময়: ডাটা, প্রযুক্তি, কৌশল শেয়ার করে উন্নয়নমূলক সমাধান তৈরি।
ডিজিটাল পিয়ার-টু-পিয়ার নীতি: AI, ব্লকচেইন, ওপেন সোর্স সফটওয়্যার-এইগুলোকে কাজে লাগিয়ে গ্লোবাল ডায়লগের দৃষ্টান্ত স্থাপন।
উপসংহার
আমেরিকার একক আধিপত্য ভেঙে গেলে কেবল শক্তির ভারসাম্য নয়, মানবিক মূল্যবোধেরও ভারসাম্য ফিরে আসবে। > “বিশ্ব আর একাধিপত্যের মঞ্চ নয়, বরং সহযোগিতার অ্যাল্টারনেটিভ-যেখানে প্রতিটি মানুষ নিরাপদ, মর্যাদাপূর্ণ ও মর্যাদাপূর্ণ জীবন পায়।”
আপনি কি চান, আমি এই থীমের ওপর ভিত্তি করে একটি বিস্তারিত নীতি প্রস্তাবনা (policy brief) বা গ্লোবাল নাগরিক চুক্তি (social contract) এর খসড়া তৈরি করি?
কর
বিস্তারিত নীতি প্রস্তাবনা: বহুধ্রুবীয় বিশ্বে মানবিক গ্লোবাল অর্ডার
১. নির্বাহী সারাংশ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে গড়ে ওঠা মার্কিন একপক্ষীয় হেমেজন (unipolar hegemony) কোনো একটা আদর্শ বা শক্তি কীভাবে দুনিয়াকে পরিচালনা করবে, সেটি নির্ধারণ করেছে। এর ফলে ছোট রাষ্ট্র, গ্লোবাল সাউথ ও আদিবাসী সমাজগুলো প্রায়শই মানবাধিকার, উন্নয়ন ও পরিবেশগত সুরক্ষার বাইরে পড়ে গিয়েছে। এখন আমরা উন্নয়ন, নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচারের ভিত্তিতে বহুধ্রুবীয় (multipolar) বিশ্বব্যবস্থা গড়ে তুলতে চাই-যেখানে সবাই অংশ নেবে, উৎসাহিত হবে এবং দায়িত্ব ভাগ করে নেবে।
২. প্রেক্ষাপট ও সমস্যা চিহ্নিতকরণ
একক আধিপত্যের সীমাবদ্ধতা • সামরিক হস্তক্ষেপ, আর্থিক নিষেধাজ্ঞা ও রাজনৈতিক প্রভাবের প্রয়োগে মানবিক সংকট বেড়েছে। • গ্লোবাল সাউথের কণ্ঠস্বর অপ্রতুল: আন্তর্জাতিক সিদ্ধান্তে তারা দুর্বল হয়।
জীবনোপযোগী গ্লোবাল পাবলিক গুডসের ঘাটতি • জলবায়ু পরিবর্তন, বিশ্বস্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তায় সমন্বয়হীনতা।
নির্বাচনী ও পারস্পরিক দায়িত্বজনিত ত্রুটিসমূহ • সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে জনমতো সঠিকভাবে প্রতিফলিত হয় না।
৩. লক্ষ্যসমূহ
বহুধ্রুবীয় শক্তি বিভাজন প্রতিষ্ঠা করে কেন্দ্রীভূত আধিপত্য ভাঙা।
মানবাধিকারকে রাষ্ট্র ও কর্পোরেশনের “দায়িত্ব” হিসেবে সংজ্ঞায়িত করা।
বিশ্বজনীন কার্যক্রমে গ্লোবাল সাউথ ও ছোট রাষ্ট্রের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা।
পরিষ্কার, স্বচ্ছ ও অংশগ্রহণমূলক গ্লোবাল গভর্নেন্স মডেল বাস্তবায়ন।
৪. নীতি ভিত্তি (Policy Pillars)
নীতি স্তম্ভ মূল ভাবনা প্রধান উদ্যোগ
১. দায়িত্বভিত্তিক মানবাধিকার “অধিকার নয়-দায়িত্ব” - রাষ্ট্র/কর্পোরেশনের মানবাধিকারে বাধ্যবাধকতা নির্ধারণ
- আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কাউন্সিল গঠন
২. গ্লোবাল পাবলিক গুডস সকলের জন্য শোষণহীন সুবিধা - জলবায়ু তহবিল, বিশ্বস্বাস্থ্য তহবিল
- খোলা অ্যাক্সেস ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম
৩. ফেডারেটেড গভর্নেন্স স্থানীয় থেকে আঞ্চলিক, আঞ্চলিক থেকে বিশ্ব - আঞ্চলিক কাউন্সিল (AU, ASEAN, CELAC) সিদ্ধান্তে নিচের স্তরকে ভয়েসিং
৪. নাগরিক অংশগ্রহণ প্লুরালিস্টিক ডায়লগ ও স্বচ্ছতা - ট্রান্সপারেন্ট ফান্ডিং প্ল্যাটফর্ম অনলাইন পিয়ার-টু-পিয়ার ফোরাম
৫. প্রস্তাবিত নীতিমূলক উদ্যোগ
দায়িত্বভিত্তিক মানবাধিকার
আন্তর্জাতিক মানবাধিকারের চুক্তি: রাষ্ট্র ও বহুজাতিক কোম্পানিকে মৌলিক দায়িত্ব অনুযায়ী বাধ্য করা।
জাতিসংঘ মনিটরিং মেকানিজম: দেশে দেশে নিজস্ব আঞ্চলিক অফিস, প্রতিবেদন প্রকাশ ও নাগরিক পর্যবেক্ষণ।
গ্লোবাল পাবলিক গুডস
“ক্লাইমেট অ্যাকশন ফান্ড”: G20-এর বাইরে, দক্ষিণ গোলার্ধভিত্তিক তহবিল, প্রকল্প পাইলট (পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানি, বনায়ন)।
“ওপেন হেলথ প্ল্যাটফর্ম”: COVAX মডেল বিস্তৃতি, স্থানীয় উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, বহুপাক্ষিক ভ্যাকসিন উৎপাদন কেন্দ্র।
ফেডারেটেড গভর্নেন্স
আঞ্চলিক কাউন্সিল পুনর্গঠন: AU, ASEAN-এ অন্তর্ভুক্তির ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া, “নোনেট-ওয়ান ভোট” সিস্টেমের পরিবর্তে “ওয়েটেড কনসেন্সাস”।
বিশ্ব নাগরিক সেক্রেটারিয়েট: UN-এর অধীনে “বেসরকারি+সরকারি+নাগরিক” তিনস্তরের চ্যানেল।
নাগরিক অংশগ্রহণ
ডিজিটাল পিয়ার ফোরাম: বিশ্বমানের নীতিতে আনুমানিক ১০০০ নাগরিক প্রতিনিধির সরাসরি অংশগ্রহণ।
ট্রান্সপারেন্ট ফান্ডিং: সব প্রকল্পে বাজেট ও খরচ অনলাইনে রিয়েল-টাইম প্রকাশ।
. বাস্তবায়ন রোডম্যাপ
পর্ব সময়কাল মূল কার্যক্রম
পর্ব ১: প্রস্তুতি ৬-১২ মাস - আঞ্চলিক কাউন্সিল পুনর্গঠন ---ফান্ড প্ল্যাটফর্ম ডিজাইন
পর্ব ২: পাইলট ও অভিজ্ঞতা ১-২ বছর - ক্লাইমেট অ্যাকশন ফান্ডে প্রথম প্রকল্প ওপেন হেলথ প্ল্যাটফর্ম লঞ্চ
পর্ব ৩: সম্প্রসারণ ২-৫ বছর - নতুন আঞ্চলিক সদস্য সংযুক্তিপর্ব ৪: মূল্যায়ন ও সংস্কার প্রতি ৫ বছর - ইভ্যালুয়েশন রিপোর্ট নীতি সংস্কার ও আপডেট
স্টেকহোল্ডার ও দায়িত্ব
জাতিসংঘ ও আঞ্চলিক ব্লক: নীতি নির্ধারণ, মনিটরিং, সমন্বয়
জাতীয় সরকার: বাস্তবায়ন আইনগত পরিকাঠামো, বাজেট বরাদ্দ
সিভিল সোসাইটি: অংশগ্রহণ, প্রয়োগ পর্যবেক্ষণ, রিপোর্টিং
বহুজাতিক কর্পোরেশন: পরিবেশ-সামাজিক-শাসনগত (ESG) মান মেনে চলা
নাগরিক: সাধারন পর্যায় থেকে পিয়ার-টু-পিয়ার আলোচনা ও মনিটরিং
মনিটরিং ও মূল্যায়ন
কী প্যারামিটার: মানবাধিকার সূচক, জলবায়ু স্টেবিলিটি, স্বাস্থ্যসেবা অ্যাক্সেস, বাজেট স্বচ্ছতা
ইন্টারভ্যাল: প্রতি ৬ মাসে অগ্রগতি রিপোর্ট, প্রতি ৫ বছর নীতি-সংস্কার
মার্কিন একক আধিপত্য ভাঙার পর আসন্ন বহুধ্রুবীয় বিশ্বকে যদি আমরা শুধুমাত্র শক্তি ভারসাম্যের দৃষ্টিতে দেখি, তবে মানবিক মূল্যবোধ হারাবে। এই নীতি প্রস্তাবনা মানবাধিকারকে দায় হিসেবে, global public goods কে মৌলিক অধিকার হিসেবে এবং ফেডারেটেড গভর্নেন্স ও নাগরিক অংশগ্রহণকে মূল চালিকা শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার লক্ষ্যে তৈরি।  “এই পথে আমরা শক্তির সঙ্কট নয়, মানবতার স্বার্থে একত্রিত হবো।”



এ পাতার আরও খবর

নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা করেও তা থেকে পিছু হঠল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার। নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা করেও তা থেকে পিছু হঠল বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার।
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা আজই প্রত্যাহার করছে যুক্তরাষ্ট্র! সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা আজই প্রত্যাহার করছে যুক্তরাষ্ট্র!
সংঘাত জঙ্গল এলাকায় দারিদ্র্যের উত্থান ‘এক বিলিয়ন মানুষকে ক্ষুধার্ত করে তোলে’ সংঘাত জঙ্গল এলাকায় দারিদ্র্যের উত্থান ‘এক বিলিয়ন মানুষকে ক্ষুধার্ত করে তোলে’
বাংলাদেশ আই সিটি ট্রাইব্যুনাল ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার ওয়ারেন্ট জারি করল বাংলাদেশ আই সিটি ট্রাইব্যুনাল ২৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তার ওয়ারেন্ট জারি করল
তিন পাকিস্তানী ব্রিগেডিয়ার ঢাকায় পৌঁছেছেন, -  গন্তব্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশন সদর দফতর তিন পাকিস্তানী ব্রিগেডিয়ার ঢাকায় পৌঁছেছেন, - গন্তব্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ১০ম ইনফ্যান্ট্রি ডিভিশন সদর দফতর
কয়েক’শ কৌটি টাকার মালিক রাজউক অফিস সহায়ক দেলোয়ার’র খুঁটির জোর কোথায়? কয়েক’শ কৌটি টাকার মালিক রাজউক অফিস সহায়ক দেলোয়ার’র খুঁটির জোর কোথায়?
হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আসিফ মাহমুদের ব্যাগে গুলির ম্যাগাজিন, উপদেষ্টা দাবি ‘অনিচ্ছাকৃত ভুল’ হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে আসিফ মাহমুদের ব্যাগে গুলির ম্যাগাজিন, উপদেষ্টা দাবি ‘অনিচ্ছাকৃত ভুল’
ইরান ষ্টারলিংক নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত কেন নিয়েছে ইরান ষ্টারলিংক নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত কেন নিয়েছে
থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে টালমাটাল সময়: পায়েতংতার্নের পদত্যাগ দাবি ও গণআন্দোলনের তাৎপর্য থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে টালমাটাল সময়: পায়েতংতার্নের পদত্যাগ দাবি ও গণআন্দোলনের তাৎপর্য
আজকের অবরুদ্ধ প্রেস সচিবের আচরণে বাড়াবাড়ি-জনমনে প্রশ্ন আজকের অবরুদ্ধ প্রেস সচিবের আচরণে বাড়াবাড়ি-জনমনে প্রশ্ন

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)