শিরোনাম:
●   ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে জাতিসংঘ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে পারে ●   প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে ৬ কংগ্রেসম্যানের চিঠি বাংলাদেশের বাহিনীকে জাতিসংঘ শান্তি মিশনে নিষিদ্ধ করার আহবান ●   সেবক থেকে শোষক জনগন সেবা বঞ্চিত ●   যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসা রেমিট্যান্স নিয়ে সিপিডির সন্দেহ ●   কাশ্মিরের স্বাধীনতাপন্থী নেতার মৃত্যুদণ্ড চায় ভারত by আন্তর্জাতিক ডেস্ক Published: 27 Maকাশ্মিরের স্বাধীনতাপন্থী নেতার মৃত্যুদণ্ড চায় ভারত by আন্তর্জাতিক ডেস্ক Published: 27 May 2023 Last Updated: 27 May 2023 ভারতের শীর্ষ সন্ত্রাসবিরোধী তদন্ত সংস্থা ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) আবারও জম্মু কাশ্মিরের একজন নেতৃস্থানীয় স্বাধীনতাপন্থী নেতার মৃত্যুদণ্ড চেয়েছে। গত শুক্রবার এনআইএ দিল্লির হাইকোর্টে এ আবেদন করে সংস্থাটি। কিন্তু আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। ওই স্বাধীনতাপন্থী নেতা হলেন কাশ্মির লিবারেশন ফ্রন্টের (জেকেএলএফ) প্রধান ইয়াসিন মালিক। টিআরটি ওয়ার্ল্ডের খবর। jklfজেকেএলএফ চেয়ারম্যান ইয়াসিন মালিক ভারত-শাসিত কাশ্মিরের একজন সিনিয়র নিরাপত্তা কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এনআইএর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী সোমবার শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। টিআরটি ওয়ার্ল্ড। ইয়াসিন মালিক সরকারনিযুক্ত আইনজীবী গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছেন। বিচার চলাকালে তিনি অভিযোগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন এবং নিজেকে একজন মুক্তিযোদ্ধা বলে দাবি করেন। চলতি মাসে আদালতে তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাস-সম্পর্কিত অভিযোগগুলো বানোয়াট এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তার সংগঠন কাশ্মিরের স্বাধীনতা চায়। advertisement ইয়াসিন বিচারককে বলেন, যদি স্বাধীনতা চাওয়া অপরাধ হয়, তাহলে আমি এই অপরাধে অপরাধী এবং এর পরিণতি মেনে নিতে প্রস্তুত। আদালত এনআইএর মৃত্যুদণ্ডের আবেদন প্রত্যাখ্যান করে জানিয়েছেন, মৃত্যুদণ্ড এমন একটি শাস্তি যা সমাজের সমষ্টিগত চেতনাকে ধাক্কা দেয়। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদীরা ভারতকে স্বাধীনতা দিলেও কাশ্মির নিয়ে তারা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করে দেয়। উভয় দেশই এই অঞ্চলটিকে নিজেদের দাবি করে এবং কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুদেশের মধ্যে এ পর্যন্ত তিনটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। ইয়াসিন মালিকের জেকেএলএফ ১৯৮৯ সালে কাশ্মিরের ভারত শাসিত অংশে একটি সশস্ত্র বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিল। তাতে আরও বিদ্রোহী গোষ্ঠী যুদ্ধে যোগ দেয়। এরপর ভারত বড় সামরিক অভিযান চালায়। সংঘাতে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিক, সৈন্য এবং বিদ্রোহী নিহত হয়। ভারতে এ পর্যন্ত কাশ্মিরে ৫ লাখের বেশি সৈন্য মোতায়েন করেছে। কাশ্মির এখন পৃথিবীর সবচেয়ে সামরিকায়ন করা অঞ্চলগুলোর মধ্যে একটিতে পরিণত হয়েছে। কাশ্মিরিরা দীর্ঘদিন ধরে স্বাধীনতা দাবি করে আসছে। ইয়াসিন মালিক ১৯৯৪ সালে স্বাধীনতার জন্য শান্তিপূর্ণ প্রচারণা চালাতে সশস্ত্র সংগ্রাম পরিত্যাগ করেন। পরবর্তী বছরগুলোতে তিনি ভারতের দুই প্রধানমন্ত্রীসহ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন। তাকে বারবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কাশ্মিরের আধা-স্বায়ত্তশাসন বাতিল করার কয়েক মাস আগে সর্বশেষ ২০১৮ সালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।y 2023 Last Updated: 27 May 2023 ভারতের শীর্ষ সন্ত্রাসবিরোধী তদন্ত সংস্থা ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (এনআইএ) আবারও জম্মু কাশ্মিরের একজন নেতৃস্থানীয় স্বাধীনতাপন্থী নেতার মৃত্যুদণ্ড চেয়েছে। গত শুক্রবার এনআইএ দিল্লির হাইকোর্টে এ আবেদন করে সংস্থাটি। কিন্তু আদালত তা প্রত্যাখ্যান করেছেন। ওই স্বাধীনতাপন্থী নেতা হলেন কাশ্মির লিবারেশন ফ্রন্টের (জেকেএলএফ) প্রধান ইয়াসিন মালিক। টিআরটি ওয়ার্ল্ডের খবর। jklfজেকেএলএফ চেয়ারম্যান ইয়াসিন মালিক ভারত-শাসিত কাশ্মিরের একজন সিনিয়র নিরাপত্তা কর্মকর্তা সংবাদ সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছেন। এনআইএর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী সোমবার শুনানির জন্য দিন ধার্য রয়েছে। টিআরটি ওয়ার্ল্ড। ইয়াসিন মালিক সরকারনিযুক্ত আইনজীবী গ্রহণ করতে অস্বীকার করেছেন। বিচার চলাকালে তিনি অভিযোগের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন এবং নিজেকে একজন মুক্তিযোদ্ধা বলে দাবি করেন। চলতি মাসে আদালতে তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাস-সম্পর্কিত অভিযোগগুলো বানোয়াট এবং রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তার সংগঠন কাশ্মিরের স্বাধীনতা চায়। advertisement ইয়াসিন বিচারককে বলেন, যদি স্বাধীনতা চাওয়া অপরাধ হয়, তাহলে আমি এই অপরাধে অপরাধী এবং এর পরিণতি মেনে নিতে প্রস্তুত। আদালত এনআইএর মৃত্যুদণ্ডের আবেদন প্রত্যাখ্যান করে জানিয়েছেন, মৃত্যুদণ্ড এমন একটি শাস্তি যা সমাজের সমষ্টিগত চেতনাকে ধাক্কা দেয়। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ উপনিবেশবাদীরা ভারতকে স্বাধীনতা দিলেও কাশ্মির নিয়ে তারা ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে বিভক্তি সৃষ্টি করে দেয়। উভয় দেশই এই অঞ্চলটিকে নিজেদের দাবি করে এবং কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দুদেশের মধ্যে এ পর্যন্ত তিনটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছে। ইয়াসিন মালিকের জেকেএলএফ ১৯৮৯ সালে কাশ্মিরের ভারত শাসিত অংশে একটি সশস্ত্র বিদ্রোহে নেতৃত্ব দিয়েছিল। তাতে আরও বিদ্রোহী গোষ্ঠী যুদ্ধে যোগ দেয়। এরপর ভারত বড় সামরিক অভিযান চালায়। সংঘাতে হাজার হাজার বেসামরিক নাগরিক, সৈন্য এবং বিদ্রোহী নিহত হয়। ভারতে এ পর্যন্ত কাশ্মিরে ৫ লাখের বেশি সৈন্য মোতায়েন করেছে। কাশ্মির এখন পৃথিবীর সবচেয়ে সামরিকায়ন করা অঞ্চলগুলোর মধ্যে একটিতে পরিণত হয়েছে। কাশ্মিরিরা দীর্ঘদিন ধরে স্বাধীনতা দাবি করে আসছে। ইয়াসিন মালিক ১৯৯৪ সালে স্বাধীনতার জন্য শান্তিপূর্ণ প্রচারণা চালাতে সশস্ত্র সংগ্রাম পরিত্যাগ করেন। পরবর্তী বছরগুলোতে তিনি ভারতের দুই প্রধানমন্ত্রীসহ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন। তাকে বারবার কারাগারে পাঠানো হয়েছে। কাশ্মিরের আধা-স্বায়ত্তশাসন বাতিল করার কয়েক মাস আগে সর্বশেষ ২০১৮ সালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ঢাকা, সোমবার, ৫ জুন ২০২৩, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩০

Daily Pokkhokal
বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১
প্রথম পাতা » খেলাধুলা » বিশ্বকাপের টিকিট পেতে মাঠে নামছে ব্রাজিল
প্রথম পাতা » খেলাধুলা » বিশ্বকাপের টিকিট পেতে মাঠে নামছে ব্রাজিল
৫১৮ বার পঠিত
বৃহস্পতিবার, ১৪ অক্টোবর ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

বিশ্বকাপের টিকিট পেতে মাঠে নামছে ব্রাজিল

---
লাতিন অঞ্চলের ম্যাচে শুক্রবার (১৫ অক্টোবর) সকালে উরুগুয়ের মুখোমুখি হবে ব্রাজিল। কাতার বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিতে মরিয়া সেলেসাওরা। অন্যদিকে আর্জেন্টিনার বিপক্ষে হারে কিছুটা ব্যাকফুটে লা সেলেস্তা বাহিনী। যে কোনো মূল্যে ছন্দে ফিরতে চায় তারা। ম্যাচটি শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টায়।

বিশ্বকাপের বাছাইয়ে বরাবরই দুর্দান্ত ব্রাজিলিয়ানরা। লাতিন অঞ্চল থেকে কখনোই তেমন কোনো সমস্যায় পড়তে হয়নি সেলেসাওদের।
এবারও হয়নি তার ব্যতিক্রম। ১০ ম্যাচের ৯টিতেই জয় আছে তিতে বাহিনীর। শেষ ম্যাচে কলম্বিয়ার বিপক্ষে ড্র ছাড়া নেই কোনো তিক্ত অভিজ্ঞতা। তবে সে ম্যাচে পা না হড়কালে, উরুগুয়ের বিপক্ষে জিতলেই, কাতারের টিকিট পেয়ে যেত পেন্টা চ্যাম্পিয়নরা।
এখন আর আপাতত কি হতে পারত, তা নিয়ে ভাবছে না ব্রাজিল। উরুগুয়ের বিপক্ষে অতীতের ভুল শুধরে নতুন শুরু করতে চায় তারা। তবে ইনজুরি চিন্তায় ফেলেছে তিতে’কে। ক্যাসিমিরোর পর এবার ছিটকে গেছেন এডার মিলিতাও। দলে পরিবর্তন আসতে পারে বেশ কয়েকটা। জেসুস, বারবোসাদের বাজে ফর্মের কারণে সুযোগ আসতে পারে ডাগ আউটের কারোর।
ব্রাজিল মিডফিল্ডার ফ্যাবিনহো বলেন, ‌’ম্যাচটা সহজ হবে না। কলম্বিয়ার সঙ্গে যে ভুলগুলো করেছি, তার পুনরাবৃত্তি হলে এখানে হারতে হবে। ওরা আর্জেন্টিনার সঙ্গে ভালো খেলতে পারেনি, তাই এ ম্যাচে যে কোনো মূল্যে জিততে চাইবে। এটা আবার আমাদের জন্য পজিটিভ। কারণ দু‌’দলই অ্যাটাকিং খেললে গোলের সুযোগ বাড়বে।‌’

এদিকে আত্মবিশ্বাসের জায়গায় কিছুটা ব্যাকফুটে লা সেলেস্তারা। আর্জেন্টিনার বিপক্ষে বড় হার নাড়িয়ে দিয়ে গেছে অস্কার তাবারেজকে। শিষ্যদের নিয়ে তাই নতুন করে ভাবতে হচ্ছে বর্ষিয়ান কোচকে।
উরুগুয়ের জন্য সুখবর, নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে দলে ফিরেছেন রদ্রিগো বেন্টাকুর। আর ইনজুরি থেকে সুস্থ হয়ে উঠেছেন গিমিনেজ এবং নুনেজ। তবে, সুয়ারেজের নেতৃত্বে শুরু থেকেই কাভানি থাকছেন কি না, সেটা এখনো নিশ্চিত করেননি উরুগুয়ে বস।
উরুগুয়ে কোচ অস্কার তাবারেজ জানান, ‌’লাতিন অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাই সবসময়ই অনেক কঠিন। এখানে টিকে থাকা দিন দিন আরও কষ্টকর হচ্ছে। এক ম্যাচ খারাপ খেললেই আপনি পিছিয়ে যাবেন। আমরা যে কোনো মূল্যে জিততে চাই। বিশ্বকাপ নিশ্চিত করাই একমাত্রে লক্ষ্য।‌’
মুখোমুখি ১৯ দেখায় ১১ জয়ে পরিষ্কারভাবে এগিয়ে আছে ব্রাজিল। অন্যদিকে ৪ ড্র এর বিপরীতে আরও ৪টি জয় আছে উরুগুয়ের।



পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)