শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৬ আষাঢ় ১৪৩২

Daily Pokkhokal
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
প্রথম পাতা » বিশ্ব সংবাদ | রাজনীতি » গার্ডিয়ান সংবাদ প্রতিবেদন: ইরান ও ইসরায়েল একে অপরের সামরিক লক্ষ্যবস্তু
প্রথম পাতা » বিশ্ব সংবাদ | রাজনীতি » গার্ডিয়ান সংবাদ প্রতিবেদন: ইরান ও ইসরায়েল একে অপরের সামরিক লক্ষ্যবস্তু
২০ বার পঠিত
শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

গার্ডিয়ান সংবাদ প্রতিবেদন: ইরান ও ইসরায়েল একে অপরের সামরিক লক্ষ্যবস্তু

---
দিন-তারিখ: ১৯ জুন, ২০২৫
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আঘাতে ইসরায়েলের দক্ষিণের বিয়ার শেভা শহরের সোরোকা মেডিকেল সেন্টার*সহ অন্যান্য এলাকা আক্রান্ত হয়; এতে দশকরা মানুষ আহত, হাসপাতালে আগুন ও ধোঁয়া দেখা যায় ।
পাল্টা জবাবে, ইসরায়েল ইরানের আরাক ও খোন্দাব‑এ অবস্থিত হেভি ওয়াটার পারমাণবিক রিয়্যাক্টর এবং নাতানজ ইরান পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে বিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়; উল্লেখযোগ্য অবকাঠামোগত ক্ষতি হলেও এখনও তেজস্ক্রিয় নির্গমন কিংবা বড় দূর্ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি ।
ইউরোপ এবং যুক্তরাজ্য এই সংঘটনের প্রেক্ষাপটে দ্রুত কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু করেছে। যুক্তরাজ্যের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি শান্তিপূর্ণ সমাধানের তাগিদ দিয়েছেন ।
- যুক্তরাষ্ট্র এখনো সরাসরি হস্তক্ষেপ করেনি, তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ঘোষণা দিয়েছেন আসন্ন দুই সপ্তাহের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেবেন-তবে ইউএসের বাঙ্কার-বুস্টিং সামর্থ্যের ওপর এই সিদ্ধান্ত নির্ভর করছে ।
- সংঘর্ষে দু’পক্ষেই বড়হারে প্রাণহানি ও ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে: ইরানে সামরিক ও পারমাণবিক ধ্বংসের পাশাপাশি বিভিন্ন কর্মকর্তা নিহত; ইসরায়েলে অন্তত ২৫ জন নিহত এবং ৬৫-৮০ জন আহত, এদে- রাশিয়া ও চীনসহ বেশ কয়েকটি দেশ উভয় পক্ষকে দৃঢ়ভাবে সতর্ক করেছে, মধ্যপ্রাচ্যে সংঘাতকে আরও বৃদ্ধি না করার আহ্বান জানিয়ে ।

মতামত: যুদ্ধ নয়, কূটনীতি ও শান্তির পথ খুঁজে নিন
এই সংঘাত চারদিকে পুনরুদ্ধারের সময় নয়-বরং বিশ্বজুড়ে কূটনৈতিক একাগ্রতা এবং সংলাপের মাধ্যমে উত্তেজনা প্রশমনের সময়। যুদ্ধবিমান ও ক্ষেপণাস্ত্র বর্ষণ করে কোনো শান্তি প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়; বরং এটি আঞ্চলিক অশান্তি, মানবিক বিপর্যয় ও বৈশ্বিক নিরাপত্তা সংকট সৃষ্টি করবে।
ইরান-ইসরায়েল উভয়ের অভিযানের লক্ষ্য: পারমাণবিক স্থাপনা আক্রমণ ও হাসপাতালসহ বেসামরিক লক্ষ্যবস্তু - এই উভয় অবস্থাতেই ক্ষতি ও অশান্তি বেড়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের উপর নির্ভরতা ও ভবিষ্যৎ হুমকি: যুদ্ধের সুনির্দিষ্ট সময় না আসা পর্যন্ত প্রয়োগ না করে কূটনৈতিক বিকল্পগুলো এখনই চালু করা উচিত।
আন্তর্জাতিক কণ্ঠস্বরের একাগ্রতা: ইউরোপ, রাশিয়া ও চীনসহ বিশ্ব নেতাদের পূর্ণসংখ্যায় শান্তি আহ্বান জানানো এখন সময়োচিত।

যুদ্ধবিমান চালু করা বা ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেই যুদ্ধ বন্ধ হবে না-বরং কূটনৈতিক ম্যাধমে শান্তি প্রতিষ্ঠা করাই সময়ের দাবি। Guardian এর রিপোর্টের আলোকে এখনই প্রয়োজন-আলোচনা, সহনশীল কূটনীতি, এবং আন্তর্জাতিক ঐক্য।
এই সংঘাত বন্ধ করতে হলে, এখনই প্রচেষ্টা শুরু করুন।র মধ্যে হাসপাতালের কর্মীরাও রয়েছেন ।



আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)