সেলফির জন্য যুব মহিলা লীগ দুঃখ প্রকাশ করল

পক্ষকাল সংবাদ; খাদিজাকে দেখতে গিয়ে ছবি তুলে গতকাল সন্ধ্যা ৭টার দিকে নিজের ফেসবুক ওয়ালে পোস্ট করেন সাংসদ সাবিনা আক্তার তুহিন। সঙ্গে ছিলেন যুব মহিলালীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সাংসদ অপু উকি এবং কহেলি কুদ্দুস  । রাত সোয়া ১২টার দিকে সাবিনা আক্তার তুহিন এ ব্যাপারে ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, গতকাল খাদিজা নামের মেয়েটা মারা গেছে বলে যে তথ্য বের হয়েছে, আমরা দেখাতে চেয়েছি মেয়েটা বেঁচে আছে এ জন্যই ছবিটা তোলা। স্ট্যাটাসে বদরুলের ফাঁসি চেয়ে স্ট্যাটাসটা দেওয়া হয়েছে। নারী হিসেবে মেয়েটির পাশে দাঁড়ানোর অঙ্গীকার নিয়ে তাঁর পাশে আছি, এটা বোঝানোর জন্য তাঁর ব্যাপারে স্ট্যাটাস দেওয়া। ভাল মন-মানসিকতা নিয়ে তাঁর পাশে একজন নারী হিসেবে পশুর বিচার চেয়ে স্ট্যাটাস দেওয়া হয়েছে। ছাত্রলীগের নামধারী যে এখন ছাত্রলীগ করে না আমরা তাঁর পক্ষে না, আমরা নির্যাতিতের পক্ষে। এ ছবির অর্থ কেউ ভিন্নভাবে নিতে পারে।…আমরা সকল নির্যাতিত নারীর পক্ষে।’

আসলে আমি এই ব্যাপারটি সকলের কাছে জানাতে চাইছিলাম যে ফেইসবুকে খাদিজাকে নিয়ে যারা বলেছে যে, খাদিজা মারা গেছে সেটা আসলে ভুল প্রামান করার জন্য মূলত ছবিটা তোলা। যদি কেউ ব্যাপারটি অন্য ভাবে নিতে চায় তা হলে আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত। আমি এবং আমার সরকারে পক্ষ হতে বলবো আপনারা সবাই খাদিজার জন্য দোয়া করবেন এবং আদালত অবশ্যই এই স্পর্শ কাতর ঘটনার সু বিবেচনা করে ঘাতক বদরুলের ফাঁসির রায় দিবেন ।