মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী ২০১৭
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা
স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা
শাফিকুল ইসলাম কাজল
আজ সকালে ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়।বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানে বন্দিদশা থেকে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফেরেন । দিনটি জাতির জনকের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
সকাল ৭টার পর সরকার প্রধান হিসাবে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তিনি সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
পরে আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমদ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে দলীয় সভাপতি হিসাবে শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানান।
আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন যুব মহিলা লীগ নাজমা আকতার এবং অপু উকিল বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ওবায়দুল কাদের বলেন, “আজ আমাদের অঙ্গীকার হচ্ছে, সাম্প্রদায়িকতামুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা।”
দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার দিনের শুরুতেই আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও ধানমণ্ডিতে বঙ্গবন্ধু ভবনসহ সারাদেশে দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
বিকালে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগ জনসভা করবে, যেখানে আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ‘নীতি-নির্ধারণী’ বক্তব্য দেবেন বলে জানিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের ২৪ দিন পর পাকিস্তানে বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফিরেছিলেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধুকে তার ধানমণ্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাসভবন থেকে পাকিস্তানি সেনারা আটক করে তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে নিয়ে যায়। ওই রাতেই বাংলাদেশের নিরস্ত্র মানুষের ওপর শুরু হয় বর্বর হামলা।
পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হওয়ার আগ মুহূর্তে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে যান বঙ্গবন্ধু। তার ডাকে বাঙালি ঝাঁপিয়ে পড়ে মুক্তি সংগ্রামে।
নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ শেষে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের মধ্য দিয়ে বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে।![]()
মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর বিশ্ব জনমতের চাপে ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয় পাকিস্তান সরকার। মুক্তির পর তিনি লন্ডনে যান। সেখান থেকে ১০ জানুয়ারি দিল্লি হয়ে পৌঁছান ঢাকায়।
লাখো জনতা সেদিন তাদের প্রিয় নেতাকে তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে খোলা ট্রাকে করে তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানে নিয়ে যায়। বঙ্গবন্ধু সেখানে সদ্য স্বাধীন জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন।




“সাম্রাজ্যবাদের পুতুল নয়, প্রকৃত জনগণের সরকার চাই”-বামপন্থী নেতা মোশরেফা মিশু
ভূমি সেবা সত্যিকারার্থে জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে: ভূমি সচিব
জরিপ এলাকা গরীব”" সিদ্ধিরগঞ্জে বিডিএস জরিপ’র রেকর্ড হস্তান্তরে সার্ভেয়ার হাফিজ-মারুফ গংদের ঘূষ বাণিজ্য রুখবে কে?
খাগড়াছড়িতে সাংবাদিকদের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন ও কর্মবিরতি
বিএনপি নেতা হাবিবুল্লাহ রানার চাঁদাবাজি ও মামলা বাণিজ্যে অতিষ্ঠ দীঘিনালা উপজেলাবাসী
নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি (মাওবাদী কেন্দ্র) কেন্দ্রীয় কমিটি ভেঙে দিল
সেন্ট মার্টিন : পরিবেশ না মানুষ—কাকে বেছে নেবে রাষ্ট্র?
আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট এবং বাংলাদেশে সম্ভাব্য চ্যালেঞ্জ
তালিবানের ঘোষণা : “বাগরাম বিমানঘাঁটি কখনই মার্কিনিদের হাতে দেওয়া হবে না”