শিরোনাম:
ঢাকা, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২

Daily Pokkhokal
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
প্রথম পাতা » ব্রেকিং নিউজ | রাজনীতি » শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা
৩৩০ বার পঠিত
শনিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০১৯
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

শহীদ বৃদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

---

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে মিরপুরের বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার (১৪ ডিসেম্বর) সকাল ৭টা ৫ মিনিটে রাষ্ট্রপতি এবং ৭টা ৬ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানান। এরপর কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী। এসময় বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে গার্ড অব অনার প্রদান করে তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল।
দলীয় প্রধান হিসেবে শ্রদ্ধা জানান শেখ হাসিনা

---

\এরপর আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে শেখ হাসিনার শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এ সময় মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা উপস্থিত ছিলেন। জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমির চৌধুরী এরপর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পুষ্পস্তবক অর্পণের পর প্রধানমন্ত্রী সেখানে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
শেখ হাসিনা দলীয় প্রধান হিসেবে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বস্তরের জনগণের শ্রদ্ধা
শ্রদ্ধা জানানো শেষে শহীদ পরিবারের স্বজনরা এবং যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ এলাকা ছেড়ে গেলে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য এটি উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। এসময় মানুষের ঢল নামে শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে।

---

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি সর্বস্তরের জনগণের শ্রদ্ধা
বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিকাল ৩টায় রাজধানীর ফার্মগেটের কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটশন মিলনায়তনে দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে আলোচনা সভার আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ।
১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর সদস্যরা তাদের স্থানীয় দোসর আলবদর, রাজাকার, আলশামস-এর সহায়তায় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শিক্ষক, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিল্পী, প্রকৌশলী ও লেখকসহ দুই শতাধিক বৃদ্ধিজীবীকে ধরে নিয়ে যায় এবং মিরপুর, মোহাম্মদপুর, নাখালপাড়া, রাজারবাগসহ বিভিন্নস্থানে নির্যাতন কেন্দ্রে নির্যাতন করে হত্যা করে। এর মধ্যে রায়েরবাজার ও মিরপুর ছিল উল্লেখযোগ্য। খবর বাসস।



এ পাতার আরও খবর

আরাকানে করিডোর দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি: মির্জা ফখরুল আরাকানে করিডোর দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি: মির্জা ফখরুল
ইউনুসের লোভী সাম্রাজ্য: জনগণের টাকায় বিলাসিতা ইউনুসের লোভী সাম্রাজ্য: জনগণের টাকায় বিলাসিতা
চতুর্মুখী যুদ্ধের ছায়ায় উপমহাদেশ চতুর্মুখী যুদ্ধের ছায়ায় উপমহাদেশ
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে সিমলা চুক্তি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে সিমলা চুক্তি।
কাশ্মীরে হামলার ১০ মিনিটের মাথায় মামলা! উঠছে ‘ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন’-এর অভিযোগ কাশ্মীরে হামলার ১০ মিনিটের মাথায় মামলা! উঠছে ‘ফলস ফ্ল্যাগ অপারেশন’-এর অভিযোগ
২৩ লাখ ‘মৃত ভোটার’ বাদ ২৩ লাখ ‘মৃত ভোটার’ বাদ
গুজরাটে ইতিহাস গড়া অভিযান: এক হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতার গুজরাটে ইতিহাস গড়া অভিযান: এক হাজারের বেশি বাংলাদেশি গ্রেফতার
জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলা অন্ধকারে জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ে দক্ষিণাঞ্চলের ২১ জেলা অন্ধকারে
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ২০২৪-এর পর: নতুন সমীকরণ নাকি পুরনো ছায়া! বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক ২০২৪-এর পর: নতুন সমীকরণ নাকি পুরনো ছায়া!
কাশ্মীর হামলার পর ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, তদন্তে নিরপেক্ষতার প্রস্তাব পাকিস্তানের কাশ্মীর হামলার পর ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, তদন্তে নিরপেক্ষতার প্রস্তাব পাকিস্তানের

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)