শিরোনাম:
ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

Daily Pokkhokal
মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১
প্রথম পাতা » জেলার খবর | রাজনীতি » জাহাঙ্গীর খন্দকার দলীয় কমকান্ড ও সমাজ সেবায় এগিয়ে
প্রথম পাতা » জেলার খবর | রাজনীতি » জাহাঙ্গীর খন্দকার দলীয় কমকান্ড ও সমাজ সেবায় এগিয়ে
৩৫৯ বার পঠিত
মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

জাহাঙ্গীর খন্দকার দলীয় কমকান্ড ও সমাজ সেবায় এগিয়ে

---
নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের ঘারিন্দা ইউনিয়নের ৭নং ওয়াড আওয়ামীলীগের
প্রচার সম্পাদক মো: জাহাঙ্গীর খন্দকার দলীয় কমকান্ড ও সমাজ সেবায় এগিয়ে রয়েছেন।
জানা যায়, গোসাই জোয়াইর গ্রামের অধিবাসীদের পাশে থাকেন তিনি।
৭নং ওয়াড আওয়ামীলীগের প্রচার সম্পাদক জাহাঙ্গীর খন্দকার জানান, দলীয় প্রোগ্রামে ওয়াডে ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বিভিন্ন দলীয় মিটিংয়ে সক্রিয়ভাবে তৃণমূল আওয়ামীলীগ নেতা-কমী ও সহযোগী সংগঠনের সকলকে সাথে নিয়ে অংশগ্রহণ করি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের দলের প্রধান সভানেত্রী
শেখ হাসিনার নীতি আদশকে শ্রদ্ধা করে ডিজিটাল ওয়াড গড়তে কাজ করে যাব।
টাঙ্গাইল-৫ আসনের মাননীয় সাংসদ আলহাজ্ব মো: ছানোয়ার হোসেন (এম,পি)ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সম্পাদক মো: তোফাজ্জল হোসেন খানসহ ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ দলীয়কাজে আমার সক্রিয় ভূমিকা থাকায় আমার প্রতি তারা সন্তুষ্ট।
আমার বিশ্বাস ইনশাল্লাহ আগামী দিনে এই ঘারিন্দা ইউনিয়নের ৭নং ওয়াডের আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালনে সফলতা আনব।
এ ব্যাপারে ৭নং ওয়াড আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি মো: সোমেজ উদ্দিন, বিঙান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো: মোক্তার আলী, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মো: নুরু মিয়াসহ তৃণমূলের একাধিক নেতা-কমী জানান, ওয়াডবাসীর সুখে-দুখে ও দলীয় প্রোগ্রামে প্রচার সম্পাদক মো: জাহাঙ্গীর খন্দকারকে আমরা পেয়ে থাকি। এজন্য এই ৭নং ওয়াডে তাকে আমরা সেক্রেটারি হিসাবে দেখতে চাই।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামীলীগ সম্পাদক মো: তোফাজ্জল হোসেন খান জানান, আগামী দু’এক মাসের মধ্যে  ওয়াড আওয়ামীলীগের কমিটি গঠণের কাজ সম্পন্নের সম্ভাবনা রয়েছে।আমরা তদন্ত করে যার সম্পকে দলীয় কমকান্ডে ভূমিকার পরিমাণ বেশি পাব তাকে সকলের সিদ্ধান্তক্রমে উপযুক্ত পদে দায়িত্ব দেব।
এ ব্যাপারে ৭নং ওয়াড আওয়ামী লীগ (গোসাই জোয়াইর)এর সেক্রেটারী প্রাথী বতমান ৭নং ওয়াড প্রচার সম্পাদক সমাজ সেবক জাহাঙ্গীর খন্দকার আরও জানান, আমি শতভাগ আশাবাদী যে, এই ওয়াডের আগামী
দিনের জন্য সঠিক দায়িত্ব নিয়ে দলীয় নেতৃবৃন্দের নিদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আদশে আমার শ্রদ্ধাভাজন নেতা সাংসদ আলহাজ মো: ছানোয়ার হোসেন(এম,পি) ও আমার আরেক
শ্রদ্ধাভাজন নেতা রাজনৈতিক গুরু টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: তোফাজ্জল হোসেন খান এর হাত ধরে প্রচার সম্পাদক হিসাবে দলীয় ও ওয়াডের কাযক্রম যথাসাধ্য চালিয়ে যাচ্ছি। আগামী দিনে তৃণমূলের ওয়াড আওয়ামীলীগ সদস্য, নেতা-কমী, সহযোগী সংগঠণের সকলকে সাথে নিয়ে সেক্রেটার হিসাবে দায়িত্ব পেয়ে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

যতদিন বাচব ওয়াডবাসীর কল্যাণে কাজ করে যাবো
নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মাহমুদনগর ইউনিয়নের ৬নং ওয়াডের ইউপি সদস্য মো: রহিম ওয়াডবাসীর কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন। নিজস্ব উদ্যোগে অসহায় ব্যক্তিদের মাঝে তিনি সম্প্রতি চাল, মাক্স ও খাবার সামগ্রী বিতরণ করেছেন। এছাড়া তিনি ওয়াডবাসীর মাঝে ৪০৭পিচ মহিলাদের ব্যবহারের কাপড়, খাদ্য দ্রব্য বিতরণ করেন।
তার এলাকা বন্যা কবলিত ও যমুনা নদী ভাঙ্গন কবলিত সেজন্য ওয়াডবাসীর দূভোগ ৬মাস অন্তর লেগেই থাকে।
তিনি ও ওয়াডবাসী জানান, এ ওয়াডে মাকোরকোল গ্রামের অধিবাসীদের ১৮৫টি বসতভিটার ঘর-বাড়ি বন্যায় ও নদী ভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সরকারি তালিকায় অধিকাংশের নামই অন্তভুক্ত করা হয় নাই। এজন্য ওয়াডবাসী ক্ষুব্ধ। দু’একজন ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি সরকারি তালিকায় নাম না থাকায় টাঙ্গাইল উপজেলা নিবাহী দপ্তরে অভিযোগ দায়েরেরও নজির মিলেছে।ইউপি সদস্য মো: রহিম জানান,এলজিএসপির ১১৪ফিট করে ২টি রাস্তা আমার ওয়াডে নিমাণ করা হয়েছে।
অধিকাংশ রাস্ত্ইা বন্যায় নষ্ট হয়ে গেছে।
শাকনিপাড়া মোড় থেকে উত্তর দিকে সোনামাইজাল পযন্ত রাস্তাটিই চলাচলের যোগ্য বাকী রাস্তাগুলো অকেজো।
তিনি জানান, ইউপি চেয়ারম্যান আমার প্রতি বৈষম্য বজায় রাখায় আমি তেমন উন্নয়ন করতে পারছি না।
যতটুকু উন্নয়ন করতে পেরেছি তাতে ওয়াডবাসীর প্রতি আস্থা রয়েছে আগামী দিনেও কাজ করে যেতে পারব তাদের স্বত:স্ফূত সমথন ও ভালোবাসায়।আমাদের টাঙ্গাইল আসনের মাননীয় এমপি আলহাজ্ব মো: ছানোয়ার হোসেনের সচেতনতামূলক সহযোগিতায় আমি ওয়াডবাসীর অবকাঠামোগত উন্নয়নের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।ইনশাল্লাহ যতদিন বাঁচব ওয়াডবাসীর কল্যাণে কাজ করে যাবো।
তিনি অভিযোগ করেন, এডিপি পি আইসির মাকোরকোল রাস্তা সংস্কারের জন্য ২লাখ টাকা বরাদ্দ হয়েছিল কিন্তু ওই টাকায় রাস্তার কোন কাজই হয়নি।

পাকুটিয়া ইউনিয়নের উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখছেন চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো:ছিদ্দিকুর রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার পাকুটিয়া ইউনিয়নের একাধিকবার নিবাচিত চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো:ছিদ্দিকুর রহমান ইউনিয়নবাসীর সুখে-দুখে দিন-রাত পাশে থেকে ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন অব্যাহত রেখেছেন।
ইউনিয়নবাসীর অভিভাবক হয়ে নিংস্বাথভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। এজন্য টাঙ্গাইল-৬(নাগপুর-দেলদুয়ার)আসনের সাংসদ আহসানুল ইসলাম টিটু(এমপি)তার প্রতি সন্তুষ্ট হয়েছেন। সম্প্রতি পাকুটিয়া ইউনিয়নের অবকাঠামোগত উন্নয়নমূলক একাধিক প্রোগ্রামে এমপি ও চেয়ারম্যানের উপস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে। তাদের সকলের লক্ষ্য দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়ন। উন্নয়নের মহাসড়কে এদেশ সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন ইউপি চেয়ারম্যান। ইউনিয়নবাসীকে সাথে নিয়ে তিনি উন্নয়নের লক্ষ্যে ছুটে চলছে অবিরাম।
সাড়ে ছয় বগমাইল ভৌগোলিক ¯’ান জুড়ে প্রায় ২৫হাজার ভোটার নিয়ে এ ইউনিয়ন গঠিত হয়েছে। পূব পাশে ধামরাই ও পশ্চিম দক্ষিণ পাশে মানিকগন্জ জেলার সীমানা ঘেষে এ ইউনিয়নের মানুষ জীবনযাপন করেন। ইউনিয়নের উৎপাদিতফসলের মধ্যে কৃষি প্রধান দেশ হিসাবে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই। ভুট্রা, কাপাশ তোলা, লেবু, ইরি ধান এখানে চাষাবাদ হয়। এখানকার উবর দোআশ মাটিতে প্রায় সব ধরনের ফসল ফলে।
খোজ নিয়ে জানা যায়, পাকুটিয়া ইউপির বতমান সফল চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো: ছিদ্দিকুর রহমান তার ইউপিতে ১০টি ধমীয় প্রতিষ্ঠানে পযাপ্ত পরিমাণে সরকারি উদ্যোেেগ ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে নানাভাবে সহযোগিতা করেছেন। তিনি ৬টি রাস্তা ইটছলিং কাজ সম্পন্ন করেছেন। তিনটি রাস্তার সঙস্কার কাজ বাস্তবায়িত করেছেন।
মানুষের নানাবিধ ঘটনায় সমস্যাগুলোর আপস নিস্পত্তির সদই”ছা তার প্রবল। তার সহধমিনী ও মায়ের মত ইউনিয়নবাসীর  খোজ খবর রাখেন।
ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও বিবেচনায় সকলের সম্মতিক্রমে তিনি এলাকার সকলের সম্মতিক্রমে  গ্রামগুলোতে গিয়ে মানুষের কল্যাণে কাজ করেন।
করোনাকালীন নিজের জীবনের কথা না ভেবে ইউনিয়নবাসীর কল্যাণে স্বা¯’্যসচেতনতা জাগ্রত করতে তিনি মাক্স বিতরণ, হ্যান্ড ওয়াশ প্রদান করেন। তিনি প্যাকেটের মাধ্যমে ত্রাণ বিতরণ, রোগীর জন্য ওষুধ বিতরণ করে সহায়তা করেন।
পাকুটিয়া ইউপির চেয়ারম্যান বীরমুক্তিযোদ্ধা মো: ছিদ্দিকুর রহমান জানান, মানুষ মানুষের জন্য, জীবন জীবনের জন্য এটা আমি বিশ্বাস করি।
মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাওয়া আল্লাহ তায়ালাও পছন্দ করেন।

মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়দাতা পরিবার ও মোকনা ইউপিবাসীর কল্যাণকামী চেয়ারম্যান মো: আতাউর রহমান খান  (কোকা) জনসেবা অব্যাহত রেখেছেন
নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার মোকনা ইউপির একাধিকবার নিবাচিত চেয়ারম্যান মো: আতাউর রহমান খান(কোকা)
ইউপিবাসীর জীবনমানসেবা নিশ্চিত করতে তিনি অবকাঠামোগত উন্নয়নকল্পে কাজ করে যা”েছন। তার দাদা আব্দুর রহমান খান মোকনা ইউপির চেয়ারম্যান হিসাবে মুক্তিযুদ্ধকালীন মুক্তিযোদ্ধাদের আশ্রয়¯’ল হিসাবে নিজের বাড়ী  লাড়োগ্রামে তিন বেলাই খাবারের ব্যব¯’া করতেন।
সেই সেবার  ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে তিনি ফুরফুরা মেজাজে ইউপিবাসীর সেবা করে যা”েছন। সেই সময়ে কাদেরিয়া বাহিণীর নেতৃত্বে সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী, বতমান টা্গংাইল জেলা পরিষদ প্রশাসক বীরমুক্তিযোদ্ধা মো: ফজলুর রহমান খান ফারুক এই তখনকার ১১বছর বয়সী  কিশোর বতমান কোকা চেয়ারম্যানের বাড়ীতে আশ্রয় নিত ও খাবার খেতেন। ১৯৭১সালের স্বাধীনতা যুদ্ধে  তাদের পরিবার মুক্তিযোদ্ধাদেরই শুধু আশ্রয় দেয়নি বরং নাগরপুর ও মাহমুদনগরের প্রতিক’লতার শিকার হওয়া হিন্দু-মুসলিম নর-নারীরাও এ বাড়িতে আশ্রয় নিত। প্রায় বিশের অধিক বড় বড় চৌরি ঘর ছিল তাদের আশ্রয়¯’ল হিসাবে এই বাড়িতে। একমাত্র ভরসা¯’ল এই পরিবারটি আজও স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হয়ে ইউপিবাসীর কল্যাণে কাজ করে যা”েছ।
শুরুটা সেই ১৯৪৭সাল থেকেই, প্রতিদিন প্রায় ১৫০জন ব্যক্তি ওই বাড়িতে আহার করতেন। প্রায় ২৮হাজার জনসংখ্যা নিয়ে এই গ্রামটি ।
ইউনিয়নটির মাঝখান দিয়ে বহমান ধলেশ্বরী নদী। কেদারপুরের হাট আর ১টি কওমী  মাদ্রাসা, ৫টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি কলেজ ও চকচকে মসজিদ নিয়ে বেষ্টিত গ্রাম বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দয্য বেষ্টিত এই ইউনিয়ন। তবে  উৎপাদিত সকল কৃষি দ্রব্যের মধ্যেএই এলাকায় টমেটোর চাষ বেশি হয় ও ফলনও বেশি হয়। যা জেলা শহরসহ রাজধানীর বাজার পযন্ত পৌছে যায়।  মোকনা ইউপি চেয়ারম্যান মো: আতাউর রহমান খান জানান, করোনাকালীন ও বন্যায় টাঙ্গাইল-৬ আসনের সাংসদ আহসানুল ইসলাম টিটু(এমপি) এর সজাগ দৃষ্টিতে আমি ইউপিবাসীর মাঝে সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে ত্রাণ ও মাক্স বিতরণ করেছি। ইউনিয়নের সাবিক পরি¯ি’তি নিয়ন্ত্রণে ও শিক্ষার  মান বাড়াতে আমাদের সকলের সচেতন থাকতে হবে। ইউপিবাসীর ভালোবাসা নিয়ে তাদের মাঝে সেবা দিয়ে যা”িছ।

ফের পাইকড়া ইউপিবাসীর কল্যাণেই কাজ করতে চান চেয়ারম্যান মো: আজাদ হোসেন
নিজস্ব প্রতিবেদক:টাঙ্গাইল জেলার কালিহাতী  উপজেলার পাইকড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মো: আজাদ হোসেন ফের ইউপিবাসীর সেবা করতে চান। জানা যায়, ১৯৪৭সালে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ প্রতিষ্ঠালগ্নের আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা পালনকারী , দুর্দিনের কান্ডারী  কালিহাতী  উপজেলার রোয়াইল গ্রামের মরহুম শামস উদ্দিনের পুত্র সাদা মনের মানুষ, সৎ, নিষ্ঠাবান একাধিকবার নির্বাচিত পাইকড়া ইউপির চেয়ারম্যান বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক আদর্শের সৈনিক মো: আজাদ হোসেন ইউপিবাসীর কল্যাণে যথাসাধ্য কার্যক্রম বাস্তবায়িত করে যা”েছন।
মরহুম শামস উদ্দিনের বড় পুত্র মো: আজাদ হোসেন দীর্ঘ ১৭বছর প্রবাস জীবনে কর্মব্যস্ততা কাটিয়ে ২০১২সালে পাইকড়া ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের প্রার্থী  হয়ে পাইকড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী  সৈয়দ নুরুজ্জামান মিন্টুকে পরাজিত করে বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান হিসাবে জয়ী  হন।
চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে তিনি তার ইউনিয়নের গ্রামগুলোতে অবকাঠামোগত রাস্তা-ঘাট, মসজিদ-মাদ্রাসার উন্নয়নসহ বাল্য বিাহ রোধকল্পে ও নানাবিধ সামাজিক উন্নয়নমূলক  কাজে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেন।
হতদরিদ্রদের মাঝে তিনি সুষ্ঠুভাবে ভিজিডি কার্ড বিতরণ করেন এবং সরকারি উদ্যোগে তিনি প্রকৃতপক্ষে যারা অসহায় বয়স্ক  তাদেরকেই সাধ্যমত বয়স্কভাতা প্রদান করেছেন। তাছাড়াও বিধবাদের এবং প্রতিবন্ধীদেরও ভাতার ব্যব¯’া করে দেন। ইতোমধ্যে তিনি এজন সৎ ও ন্যায় পরায়ণ চেয়ারম্যান হিসাবে বেজায় পরিচিতি লাভ করেছেন।
দিন-রাত মানুষের সেবায় নিয়োজিত রেখেছেন নিজেকে। পাইকড়া ইউপিবাসীর হৃদয়ে ¯’ান করে নিয়েছেনে চেয়ারম্যান মো: আজাদ হোসেন।
দেখা গেছে, প্রথমবার চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবার পর তার উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে পাইকড়া ইউনিয়নবাসী  সš‘ষ্ট হন এবং ২০১৬সালে পাইকড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং আওয়ামীলীগের সভানেত্রী  শেখ হাসিনা চেয়ারম্যান পদে তাকে (আজাদ হোসেনকে) আওয়ামীলীগের মনোনয়ন দেন। ওই সময়ে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের প্রাথী হয়ে মো: আজাদ হোসেন প্রতিপক্ষ বিএনপির প্রার্থী  সৈয়দ নুরুজ্জামান মিন্টুকে এক হাজার আটশত ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী  হন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দ্বিতীয় মেয়াদেও চেয়ারম্যান হিসাবে তিনি যথেষ্ট খ্যাতি ও সুনাম অর্জন করেন। বর্তমানে তার জনপ্রিয়তা প্রশংসনীয়।
আগামী  ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। এজন্য তাকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী  এবং আওয়ামীলীগের সভানেত্রী
শেখ হাসিনার নিকট তাকে সুদৃষ্টি দেয়ার আবেদন জানান। কেননা রাজনীতিতে ষড়যন্ত্র ও প্রতিপক্ষ আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে।
পাইকড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন পেশার ও বিভিন্ন দলের ব্যক্তিবর্গের সাথে আলাপকালে তারা জানান, মো: আজাদ হোসেনকে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামীলীগের প্রার্থী  হিসাবে দেওয়া হলেও ইনশাল্লাহ তিনি বিপুল ভোটে ৩য় বারের মত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হবেন।
সুত্র জানায়,  মো: আজাদ হোসেন চেয়ারম্যানের  পিতা মরহুম শামছ উদ্দিন ১৯৭১সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে পাইকড়া ইউনিয়নে তার সুযোগ্য নেতৃত্বে এবং সার্বিক সহযোগিতায় উদ্বুদ্ধ হয়ে ইউনিয়নের অনেকেই সেদিন মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সহযোগী  হিসেবে সক্রিয় এবং সার্বিক সহায়তা করেন। মরহুম শামস উদ্দিন ১৯৭১সালের ১৬ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭২সালে আওয়ামীলীগের পক্ষে পাইকড়া ইউনিয়নের পন্চায়েত চেয়ারম্যান মনোনীত হন।
১৯৭২সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন টাঙ্গাইল এসেছিলেন তখন পাইকড়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের পক্ষে তার নেতৃত্বে বিশাল বাঁশের নৌকা তৈরি করে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে উপহার দিয়েছিলেন।
১৯৭৫-১৯৭৯সাল পর্যন্ত যখন জাসদ সমর্থিত গণবাহিণীরা আওয়ামীলীগের নেতা কর্মীদের হত্যা করতে থাকেন সেই সময়ে পাইকড়া ইউনিয়নে শামছ পরিবার ছাড়া আওয়ামীলীগের পক্ষে আর কোন সহযোদ্ধা খোঁজে পাওয়া যেত না।
নৌকার মাঝি আবারও ভোটযুদ্ধে নামতে ব্যস্ত অব্যাহত রাখছেন ইউপির উন্নয়ন
নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইল জেলার  টাঙ্গাইল সদর  উপজেলার ছিলিমপুর ইউপির চেয়ারম্যান মো: সাদেক আলী  ফের আগামী  ইউপি নির্বাচনে
ভোটযুদ্ধে নামতে নৌকার মাঝি হয়ে ইউপির অবকাঠামো উন্নয়ন অব্যাহত রাখছেন। তিনি ব্যস্ত সময় পাড় করছেন। কারণ সরকারের উন্নয়নের মহাসড়কে সরকারী সকল প্রকল্পের কাজ সঠিকভাবে সম্পন্ন করতে তিনি সক্ষম হয়েছেন।
একটি সুত্র জানায়, বিগত দিনে যারা ইউপি চেয়ারম্যানের দায়িত্বে ছিলেন  তাদের তুলনায় সাদেক আলী চেয়ারম্যানের কাজের গতি বেশি।
সম্প্রতি তাকে দেখা গেছে টাঙ্গাইল পৌরসভার মেয়র প্রার্থী সিরাজুল হক আলমগীরের পক্ষে নৌকা প্রতীকে ব্যাপক প্রচারণা ও ভোট প্রার্থনা করতে।
তিনি মহান বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ছিলিমপুর ইউনিয়নের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মাননা স্মারক প্রদান করেন। ভাংগা পাড়া গ্রামে সামাজিক উন্নয়ন সম্পর্কে ¯’ানীয়দের সাথে আলোচনা করেন। তিনি সৎভাবে রাজনীতিতে সাহসী  পদচারণায় সক্রিয় ভূমিকা রাখছেন। বৃক্ষরোপণ, সরকারি খরচে আইনগত সহায়তা প্রদান বিষয়ক প্রাতিষ্ঠানিক গণশুনানী কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন। সিএনজি শ্রমিকদের খোঁজ খবর রাখেন।
তাছাড়া, গ্রামভিত্তিক অস্ত্রবিহীণ ভিডিপি প্রশিক্ষণ ও সমাপনী অনুষ্ঠানে সার্টিফিকেট বিতরণ করেন।
বয়স্কভাতা, বিধবাভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা কার্ডসহ সরকারি অনুদানে তিনি সুসম বন্টন ও সুষ্ঠুভাবে তা ন্যায্য ভাতা ভোগীদের পেতে বিনামূল্যে
প্রদান করেন। এছাড়া ইউপির বিভিন্ন ওয়াজ মাহফিল ও বাউলগানে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা দান করেন। তিনি সন্ত্রাসবিরোধী, মাদকবিরোধী, নারী নির্যাতন বিরোধী  হয়ে জনগণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে ইউনিয়নবাসীকে সাথে নিয়ে কাজ করে যা”েছন।
তিনি এল,জি, এসপি ৩এর আওতায় ২ ও ৭নং ওয়ার্ডের হতদরিদ্র মহিলাদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ করেন। মো: সাদেক আলী  চেয়ারম্যান টাঙ্গাইল সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক হিসেবে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তিনি মিডিয়াবান্ধব সমাজসেবক হিসাবে সততাকে পুঁজি করে নিজেকে জনকল্যাণে নিয়োজিত রাখতে বদ্ধপরিকর।
সম্প্রতি তিনি পাকুল্যা গোর¯’ান দারুস সূন্নাহ নুরানীয়া হাফিজী মাদ্রাসার জন্য চার লাখ টাকা কাজের বাস্তবায়িত করেন।
ছিলিমপুর ইউপির চেয়ারম্যান মো: সাদেক আলী  জানান, সত্যের সাথে সাহসিকতা নিয়ে জনকল্যাণে কাজ করে যা”িছ। যতদিন বাঁচব অসত্যের সাথে কভু আপস করবনা। ইউপিবাসী আমার শক্তি। আল্লাহর রহমতে ইনশাল্লাহ আগামী দিনেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমার টাংগাইলের প্রাণপ্রিয় নেতাদের আর্শীবাদ নিয়ে মাঠে কাজ করে যাব।

ইউপি সদস্য মো: মুত্তালিব হোসাইন ( মোতালেব)  উন্নয়নে সফলতার শীর্ষে
নিজস্ব প্রতিবেদক: টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া ইউনিয়ন পরিষদের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো: মুত্তালিব হোসাইন ( মোতালেব)
অবকাঠামোগত উন্নয়ন ও সামাজিক কর্মকান্ডে সফলতার শীর্ষ ¯’ান দখল করে নিয়েছেন।  সরেজমিনে টাঙ্গাইল জেলার ১১৮টি ইউনিয়নে অধিকাংশ ইউপিতে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, তুলনামূলকভাবে তার ওয়ার্ডে সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে যতটুকু উন্নয়ন হয়েছে বিগত দিনে অন্যান্য ওয়ার্ডে ততটা উন্নয়ন এ যাবত পরিলক্ষিত হয়নি।
দেখা গেছে, ওয়ার্ডে কাজ বাস্তবায়িত হওয়ার ক্ষেত্রে যতটুকু প্রাপ্য তার চেয়ে বেশি কাজ বাস্তবায়িত হয়েছে। তিনি ব্যক্তিগত উদ্যোগে একাধিক মসজিদ-মাদ্রাসায় আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন। গত সপ্তাহে তিনি  মসজিদের উন্নয়নকল্পে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অনুদান দেন। সনাতন ধর্মালম্বীদের জন্যও তিনি আখড়াতে সরকারি ও ব্যক্তিগত উদ্যোগে উন্নতিকল্পে বিরাট ভূমিকা রাখেন।
তিনি তার ওয়ার্ডে রাস্তা পাকাকরণ, ঢালাই, ইটছলিংসহ মোট ৯টি রাস্তার কাজ সম্পন্ন করেছেন। সরকারি সকল ভাতা কার্ড বিনামূল্যে প্রকৃতভাবে যারা ভাতা পাওয়ার যোগ্য তাদের মাঝে তিনি বিতরণ করেন।
উন্নয়নের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে ইউপি সদস্য মো: মুত্তালিব হোসাইন জানান, আমি যতটুকু কাজ করেছি, এতে আগামী দিনেও ওয়ার্ডবাসীর মাঝে থাকতে পারব । আমার বিশ্বাস ভোটযুদ্ধে অন্যরা আমার সাথে তেমন এগিয়ে যেতে পারবে না । এখনও দিন-রাত মানুষের কল্যাণেই কাজ করে যাই। ইনশাল্লাহ যতদিন বাঁচব মানুষের কল্যাণেই কাজ করে যাব।

স্পষ্টবাসী  সমাজসেবক ইউপি চেয়ারম্যান হানিফুজ্জামান লিটন
নিজস্ব প্রতিবেদক: স্পষ্টবাসী  ও সফল সমাজসেবক হলেন টাংগাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলার পাথরাইল ইউপির চেয়ারম্যান হানিফুজ্জামান লিটন। তিনি পরীক্ষিত সমাজ সেবক। দেখা গেছে, বিগত ইউপি নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী  হয়েও তিনি প্রতিদ্বন্ধী  প্রার্থীকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। সঠিকভাবে তিনি ইউপির দায়িত্ব পালন করেন।
বর্তমানে তিনি স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হয়ে কাজ করছেন। উন্নয়নের মহাসড়কে দেশ তাই ডিজিটাল ইউনিয়ন গড়তে তিনি যথাসাধ্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যা”েছন। তিনি পাথরাইল ইউনিয়ন পরিষদ ভবন কমপ্লেক্স  ভবনে অবকাঠামোগত উন্নয়ন করতে আশাবাদী  কিš‘ জায়গা সংকুলান হওয়ায় তা ব্যাহত হ”েছ।
জানা যায়, এ অর্থ বছরে তিনি ১০টি রাস্তার সংস্কার কাজ সম্পন্ন করেছেন। ৫টি রাস্তা পাকাকরণ কাজ সম্পন্ন করেছেন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে খেলার দোলনা ও স্লিপার প্রদান করেন। মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে রাস্তার পাশে তিনটি স্টিক সোলার দেওয়া হয়েছে। তার ইউপিতে মোট ভোটার ২৫হাজার ৮শ ২৬জন। দুই বারের নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান হানিফুজ্জামান লিটন তার ইউপিতে ১টি হাট ও ৫টি বাজারের উন্নতিকল্পে কাজ করে যা”েছ।
বর্তমানে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী  প্রার্থী  হিসেবে দলীয় কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। ইতিপূর্বে তিনি তার প্রাণপ্রিয় ইউপিবাসী  ও শুভাকাক্ষীদের সাথে নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে জেলা আওয়ামীলীগের নেতৃবৃন্দ ও টাংগাইল-৬ আসনের সাংসদ আহসানুল ইসলাম (টিটু)’র হাত ধরে আওয়ামীলীগে যোগদান করেন।
টাঙ্গাইলের ঐতিহ্যবাহী  তাঁতের শাড়ীর নির্ভরযোগ্য পাথরাইল হাট-বাজার এটি। তাদের আইনশৃঙ্খলা পরি¯ি’তি নিয়ন্ত্রণ রাখতে আইনশৃঙ্খলা বাহিণীর পাশাপাশি তিনি সজাগ দৃষ্টি রাখেন। দেশের বাজার সয়লাব করতে শাড়ীর নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে পাথরাইল অন্যতম ও  উল্লেখযোগ্য ¯’ান।
পাথরাইল ইউপি চেয়ারম্যান হানিফুজ্জামান লিটন জানান, বাংলাদেশ ক্রমশ উন্নতির দিকে ধাপিত হ”েছ। মাননীয়  প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রচেষ্টায় দেশের সার্বিক উন্নতি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় পাথরাইল ইউপিতেও  উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। ইনশাল্লাহ আগামী  দিনেও ইউনিয়নের উন্নয়ন করার লক্ষ্যে ইউপিবাসীকে সাথে নিয়ে কাজ করে  যাব।

মাহমুদনগর ইউপিতে চেয়ারম্যান মাজেদ তালুকদার  জনপ্রিয়তায় শীর্ষে
নিজস্ব প্রতিবেদক: টাংগাইল সদর উপজেলার মাহমুদনগর ইউপির চেয়ারম্যান মাজেদ তালুকদার জনপ্রিয়তায় শীর্ষে। জানা যায়, ওই ইউপিতে ভোটের বিকল্প রাস্তা এখনো তার প্রতিপক্ষ হিসেবে কেউ তৈরি করতে পারেনি। প্রায় ৫০হাজার অধিবাসী এখানে বসবাস করেন। নদী ভাঙ্গন ও বন্যায় কবলিত এ ইউপিতে পশ্চিম পাশ দিয়ে বয়ে গেছে যমুনা নদী। ৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৪তলা ভবনের ২টি কাজ চলমান ও ৩য় তলা তিনটির
অবকাঠামোগত কাজ অব্যাহত রয়েছে। এইচ,বি,বি প্রকল্পের ২টি রাস্তার সংস্কার কাজ চলছে। তার ইউপির জন্য যমুনা নদীর ভাঙ্গনরোধকল্পে বেরিবাঁধ নির্মাণ কাজ বাস্তবায়িত করা জরুরী। ইউপিবাসীর প্রধান দাবী হ”েছ সরকারি উদ্যোগে বেরিবাঁধ নির্মাণের কাজ বাস্তবায়িত করা। এর ফলে টাংগাইল শহরমুখী চলাচলের জন্য ইউপির পূর্ব পাশের নদীর উপর ব্রিজ নির্মাণ করা সম্ভব হবে। ইতিপূর্বে টাংগাইল-৫আসনের সাংসদ আলহাজ্ব মো: ছানোয়ার হোসেন (এম,পি) ব্রিজ নির্মাণের ব্যাপারে দৃষ্টি দিয়েছেনে। তারপূর্বে বেরিবাধ নির্মাণ করাটা জরুরি হওয়ায় দৃষ্টি পড়েছে
সেদিকেই।
এ ব্যাপারে মাহমুদনগর ইউপি চেয়ারম্যান মো: মাজেদ তালুকদার জানান, ইউপির পশ্চিম পাশে যমুনা নদী, নূন্যতম ৪কি:মি: বেরিবাঁধ নির্মাণ করা হলে আমাদের এ ইউনিয়নের মানুষজনের  কিছুটা স্বস্তি মিলবে। এমনকি পূর্ব পাশের নদীর উপর ব্রিজ নির্মাণও করা সম্ভব।



এ পাতার আরও খবর

নেত্রকোণায় আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা নেত্রকোণায় আওয়ামী লীগের নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জামালপুরের সরিষাবাড়ী থানা হাজতে আসামির মৃত্যু জামালপুরের সরিষাবাড়ী থানা হাজতে আসামির মৃত্যু
মায়ের কবরের পাশে সমাহিত হলেন সিরাজুল আলম খান মায়ের কবরের পাশে সমাহিত হলেন সিরাজুল আলম খান
সিএমএসডি) কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের পিয়ন সোহেল কোটি কোটি টাকা  ও পাঁচ তলা নির্মাণাধীন বাড়ির মালিক। সিএমএসডি) কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের পিয়ন সোহেল কোটি কোটি টাকা ও পাঁচ তলা নির্মাণাধীন বাড়ির মালিক।
দ্রব্যমূল্যে আগুন জনগন বেসামাল দ্রব্যমূল্যে আগুন জনগন বেসামাল
কুমিল্লা দাউদকান্দিতে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত কুমিল্লা দাউদকান্দিতে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
প্রাথমিক শিক্ষায় বিশেষ অবদান   দেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন মোহাম্মদ আলি প্রাথমিক শিক্ষায় বিশেষ অবদান দেশের শ্রেষ্ঠ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন মোহাম্মদ আলি
সেনাবাহিনীর অর্থায়নে পানছড়িতে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ সেনাবাহিনীর অর্থায়নে পানছড়িতে শিক্ষা সামগ্রী বিতরণ
ভিক্ষুকের কোলে ৬ মাসের ছেলেকে রেখে পালিয়েছে নিষ্ঠুর মা! ভিক্ষুকের কোলে ৬ মাসের ছেলেকে রেখে পালিয়েছে নিষ্ঠুর মা!
লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীতে দুই মাস  মাছ ধরা নিষেধ লক্ষ্মীপুরে মেঘনা নদীতে দুই মাস মাছ ধরা নিষেধ

আর্কাইভ

পাঠকের মন্তব্য

(মতামতের জন্যে সম্পাদক দায়ী নয়।)